প্রণয় প্রহেলিকা [পর্ব-১৫]
চকলেটটি এগিয়ে মৃদু কন্ঠে বললো, “দোস্তো, সরি। আসলে সব কিছু এমন ভাবে হয়েছে আমি বুঝতে পারছিলাম না। রাগ করিস না” […]
চকলেটটি এগিয়ে মৃদু কন্ঠে বললো, “দোস্তো, সরি। আসলে সব কিছু এমন ভাবে হয়েছে আমি বুঝতে পারছিলাম না। রাগ করিস না” […]
আলোচনায় সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়, ইকো এভারেস্ট এক্সপিডিশন দলটি আগামীকাল ক্যাম্প -১ এ যাবে। রাতে ওখানে থেকে পরের দিন আবার ফিরে
সিকদার আর মজুমদার, দুই পরিবারের বৈঠক বসেছে রাশিদের ঘরে। শুধুমাত্র পরিবারের নিজস্ব লোকজন সেখানে। বৈঠকের বিষয়, ধূসরের মা*রপিট। আমজাদ সিকদারের
মাগরিবের আযান দিয়েছে দশ মিনিট আগে। জুতো বাহিরে রেখে ঘরে ঢুকছে সুহায়লা। মা আর সাবা ড্রইং রুমে বসে আছে। সুহায়লাকে
কৃষ্ণচূড়ার কাব্য (পরিবর্তিত নাম) শঙ্খিনী হাঁক দিল, “বেগম সাহেবা, কেউ একজন আইছে।” জুলফা ভেতর থেকে উৎসুক চোখে এগিয়ে এল। “কোথায়?”
দুপুরে খেয়ে বিছানায় শুয়ে আছে সুহায়লা। গতকাল সন্ধ্যায় তানভীর ওকে বাবার বাড়ি দিয়ে গেছে। রাতে ডিনার সেড়েই চলে গেছে সে।
দু’হাতে মুখ ঢেকে কাঁদছে হৈমন্তী। কান্নার ক্ষীণ শব্দ কাঁপিয়ে তুলছে পুরো করিডোর। কেঁপে কেঁপে উঠছে শরীর। তুষার পাশেই নীরব হয়ে
শীতল হুম*কিতে পিউয়ের নেত্র পল্লব কেঁ*পে ওঠে। সমস্ত দেহ ঠান্ডায় আঁটশাঁট। ধূসরের তীক্ষ্ণ,ধাঁ*রালো চাউনি হৃদয় নাড়িয়ে দেয়। ধূসর রুমের চারকোনায়
গ্লেসয়ারের মাঝে বেশ খানিকটা নিচু অঞ্চল, তার মধ্যে বিভোরদের তাঁবু টানানো হয়েছে। ফজলুল প্রভাস ও বিভোর-ধারার জন্য তিনটে ,শেরপা ও
তিনদিন পর…….সুহায়লা কিছুক্ষন আগেই হসপিটাল থেকে ফিরে এসেছে। কপালের সেলাইগুলো কেঁটে দেয়া হয়েছে। তানভীরও ছিলো সাথে। ঘরে ফিরেই মহানন্দে লাগেজ