হৈমন্তীকা [পর্ব-১৬]
নাওয়াজ সুঠাম দেহের অধিকারী। খানিক সুদর্শনও বটে। শ্যামবর্ণ গায়ের রঙ। তীক্ষ্ণ চোখে সামনে তাকানোর পাশাপাশি হৈমন্তীকে বার দুয়েক আড়চোখে দেখেছে […]
নাওয়াজ সুঠাম দেহের অধিকারী। খানিক সুদর্শনও বটে। শ্যামবর্ণ গায়ের রঙ। তীক্ষ্ণ চোখে সামনে তাকানোর পাশাপাশি হৈমন্তীকে বার দুয়েক আড়চোখে দেখেছে […]
বিভোরের প্রত্যেকটি শিরা-উপশিরা প্রস্তুত যুদ্ধের জন্য।ভয়ংকর ভঙ্গি নিয়ে ছুরি শক্ত হাতে ধরেছে।যে তাঁবুর ভেতরে ঢোকার চেষ্টা করবে সেই রক্তাক্ত হয়ে
কিন্তু কথায় আছে, “যেখানে বাঘের ভয় সেখানেই সন্ধ্যে হয়”। দীর্ঘ প্রশান্তির নিঃশ্বাস ফেলে ক্লাসের দিকেই পা বাড়াতেই মুখোমুখি হলো দিগন্তের।
সাদিফ চোখ নামিয়ে দাঁড়িয়ে। মেঝের দিকে ভ্রুঁ গুঁটিয়ে তাকানো। তার মুখমন্ডল জুড়ে ধূসরের সুক্ষ্ম চাউনীর বিচরন। ধূসর একই কথা আবার
দ্বিতীয় পরিচ্ছেদ↓ মধ্যরাতে কিছু একটার আওয়াজে ঘুম ভেঙ্গে গেলো কল্পনার।পাশে ফিরে দেখলো রিভান নিশ্চিন্তে ঘুমাচ্ছে।দাতে দাত পিষলো কল্পনা।একে ঠিক কবে
গোধুলির আগমন ঘটছে পৃথিবীতে। পূব দিকের নীল রঙা আকাশটা কি দারুণ হলদে, কমলা হয়ে উঠেছে! মাত্র রান্নাঘর থেকে নিজের রুমে
আটবার ফোন করার পর ফোন রিসিভ করলো ফাহিম। -” সমস্যা কি তোর? ফোন রিসিভ করছিলি না কেনো?” -” আরে মিটিংয়ে
ধারার ঘুম ভাঙে বিকেলের দিকে।ধড়ফড়িয়ে উঠে।বিভোর ব্যাগপ্যাক কাঁধে নেয়।এরপর কোমরের সাথে ব্যাগপ্যাকের বন্ধনী যুক্ত করে বললো, —- “এক ঘন্টার মধ্যে
আমজাদ সিকদারের মে*জাজ তুঙ্গে। ক্রমে ক্রমে ফুঁ*সছে পুরু নাকের পাটা। দাঁত কি*ড়মিড়িয়ে দোল খাচ্ছেন কেদারায়। তন্মধ্যে ঘরে ঢুকলেন মিনা বেগম।
ভয়মিশ্রিত চোখে পেছনে ফিরতেই মনে হলো অবয়বটি তার কাছে আসছে। টাল সামলাতে না পেরে মাটিতে বসে পড়লো সে। জোড়ানো স্বরে