বিরহ বীণার সুর [পর্ব-০১]
খুব অল্প বয়সে প্রেম নামক সমুদ্র তার পূর্ণাঙ্গ শক্তি নিয়ে ঝাঁপিয়ে পড়েছিল আমার নিরীহ হৃদয়ের উপর। অনুভূতির প্রবাহ এতটাই তীক্ষ্ণ […]
খুব অল্প বয়সে প্রেম নামক সমুদ্র তার পূর্ণাঙ্গ শক্তি নিয়ে ঝাঁপিয়ে পড়েছিল আমার নিরীহ হৃদয়ের উপর। অনুভূতির প্রবাহ এতটাই তীক্ষ্ণ […]
সিগারেটে পরপর দুটো টান দিয়ে দাপটের স্টাইলে ধোয়া ছাড়ছে লোকটা। সিঙ্গেল সোফায় বসে পায়ের উপর পা তুলে দাম্ভিকতার ভঙ্গিতে তাকিয়ে
একই রকম দুজন মেয়েকে দেখে তিতলি ভারি অবাক হলো।চোখ বুজে আবার খুলে।না ঠিকই দেখছে!এরা জমজ!মৌনতা-মোহনা এগিয়ে আসে তিতলির কাছে। তিতলি
রুমের বাতি জ্বালানো নেই। বারান্দা আর জানালা গলিয়ে আলো উপচে পরছে রুমের আনাচে-কানাচে। এসির পাওয়ার বাড়ানো। চারপাশের শীতলতায় তীব্র কাঁপুনি
সৌজন্যের মা এসেছে একটু আগে। সাথে তার খালাও। পেখমের মা হসপিটালের করিডোর থেকে দৌড়ে ঢুকলও কেবল। এসেই সৌজন্যের হাত ধরে
দিগন্তকে দেখতেই ধারা উলটো দিক হাটা দেবার প্রস্তুতি নিলো। শান্ত আগ্নেয়গিরির লাভা আবারোও তার প্রচন্ড রুপ নেবার আগেই সরে যাওয়া
পেখম? এই পলক? এই মেয়ে, তাকা আমার দিকে, কি হয়েছে তোর? কথা বল।”জবাব এলো না! ভয়ে হাত পা কেঁপে উঠল
চৈত্র মাস।আকাশ ঝকঝকে পরিষ্কার।তবে গরম পড়েছে খুব।তিতলি ঘেমে একাকার।উড়নার এক পাশ দিয়ে কপালের ঘাম মুছে কলিং বেল চাপে।টুকি দরজা খুলে।
সকলের একটাই কথা, “শেষমেশ বাচ্চার কাছেই হৃদয় হারালি?” অনল তখন গর্বের সাথে বললো, “তাহলে বুঝে দেখ আমার বউটি কতো গুণী,
মাঝরাতে যখন টের পেলাম সৌজন্য পরকীয়ায় জড়িত, ভাগ্যের নির্মম পরিহাসে সেদিন সন্ধ্যায়-ই আমি জানতে পারি আমি প্রেগন্যান্ট। সৌজন্য বাসায় এসেই