নবোঢ়া [পর্ব-৩০]
সন্ধ্যার অস্পষ্ট আলোয় সুফিয়ান বারান্দায় দাঁড়িয়েছিলেন। তার শরীরের প্রতিটি পেশী অবসন্নতায় ভারাক্রান্ত। ব্যবসায়ে আকস্মিক বিপর্যয়, তার ওপর খামারের গরুগুলোর একযোগে […]
সন্ধ্যার অস্পষ্ট আলোয় সুফিয়ান বারান্দায় দাঁড়িয়েছিলেন। তার শরীরের প্রতিটি পেশী অবসন্নতায় ভারাক্রান্ত। ব্যবসায়ে আকস্মিক বিপর্যয়, তার ওপর খামারের গরুগুলোর একযোগে […]
বাবার ডাকে থমকে দাঁড়ালো হৈমন্তী। জবাব নিলো, — “জি, বাবা।” আসরাফ সাহেবের মুখ মলিন, গাম্ভীর্যপূর্ণ। হৈমন্তীর দিকে একবারও তাকাচ্ছেন না
সেইবারের যাত্রায় বেঁচে গিয়েছিলো তানভীর। টানা দুদিন আই.সি.ইউ.তে ওকে নিয়ে যমে মানুষে টানাটানি হয়েছিলো। জানে বেঁচে গেলেও সুস্থ হতে সময়
বাসে প্রায় মিনিট বিশেক ধরে একটা বাচ্চা কাঁদছে।বিভোর শুরু থেকেই খেয়াল করছে।একজন বৃদ্ধার কোলে বাচ্চাটি।সামনের সিটে এক জোড়া যুগল।কথা-বার্তায় বুঝা
সূর্য ওঠে,আলো ফোটে,সকাল হয়। শুরু হয় পিউয়ের ব্যস্ততম জীবন। দশটা থেকে কলেজ,আর চারটা থেকে কোচিং। এরপরে আবার সন্ধ্যা ছয়টা থেকে
রাইহার ঘুম ভাঙল একটা অদ্ভুত স্বপ্নের মাঝখানে। বিছানায় উঠে বসে কিছুক্ষণ নিস্তব্ধ হয়ে রইল। মনের পর্দায় তখনও নাচছে স্বপ্নের টুকরো
বাইকের গতি বাড়ছে। শনশন আওয়াজে বাতাসের তীব্র ঝাপটা লাগছে কানে। ঠিক ভাবে চোখ মেলে তাকাতে পারছে না হৈমন্তী। বাইকের পেছনের
দিন দিন সমস্ত ধৈর্য শেষ হয়ে আসছিলো সুহায়লার। তিক্ততা তীব্র থেকে তীব্রতর হচ্ছিলো। বিশেষ করে বিয়ের দশ মাসের মাথায় শ্বশুড়
বুকে এ কি তোলপাড়।মাঝে কি এক অদৃশ্য দেয়াল? বিভোর কয়েক সেকেন্ড যাবৎ ঠায় দাঁড়িয়ে আছে। ধারা দীর্ঘশ্বাস ছাড়ল গোপনে।বিভোর আর
হঠাৎ কারও স্পর্শে ঘুম ভেঙ্গে যায় চৈতির,উঠে রিতিমত চমকে উঠে সে।তার সামনে দাঁড়িয়ে আছে হিমেল, তাও এত রাতে। চৈতি আমতা