এক সমুদ্র প্রেম [পর্ব-০৫]
সম্পূর্ণ নিস্তব্ধ বাড়ি। অথচ বসার ঘর ভর্তি মানুষে। সামান্যতম জায়গা হয়ত ফাঁকা! রাত প্রায় দশটা বাজে। এক ঘর মানুষের মধ্যে […]
সম্পূর্ণ নিস্তব্ধ বাড়ি। অথচ বসার ঘর ভর্তি মানুষে। সামান্যতম জায়গা হয়ত ফাঁকা! রাত প্রায় দশটা বাজে। এক ঘর মানুষের মধ্যে […]
কিন্তু এই খুশি টেকসই হলো না। যখন একটা মৃদু স্বর কানে এলো, “উপস, ভুল সময়ে চলে এলাম নাকি?” ধারার প্রশান্তির
ঝিরিঝিরি বৃষ্টি পরছে বাহিরে। বাতাসের তীব্র তান্ডবে তীর্যকভাবে বৃষ্টির এক একেকটা ফোঁটা গায়ে লাগছে। নিস্তব্ধ, নির্জন রাস্তার মধ্যিখানে হাঁটছে তুষার।
ফজরের নামাজের পর তানভীরের পাশে এসে শুয়ে আছে সুহায়লা। আকাশে এখনো আলোর রেখা ফুটেনি। অন্ধকারই আছে। গতরাতে তার খুব ইচ্ছে
এভারেস্ট।বিশ্বব্যাপী সব বয়সী মানুষের কাছে চরম উত্তেজনার মাপকাঠি।ধারা ছুটছে এভারেস্ট চড়ার উপযুক্ত হওয়ার লক্ষ্যে।উত্তেজনায় তরতর করে কাঁপছে ভেতরটা।এইতো গতকাল রাতেই
রহমান বাড়ির ড্রয়িং রুমে বসেছে বড় সড় সমাবেশ তাও সেটা নিশা আর ইশান কে নিয়ে। তানিয়া এসে নিজের মায়ের সাথে
” তুই?” সামান্য দুই শব্দের বাক্যখানা এমন ভাবে বলল ধূসর, পিউয়ের রুহু, আত্মা গুটিয়ে এলো একদিকে। গত বছর গুলোয় এমন
নতুন স্যার প্রসন্ন চিত্তে বললেন, “গুড মর্নিং” কিন্তু গুড মর্নিংটি ধারার চিন্তার জোয়ারে আঘাত হানলো। বাস্তবে ফিরতেই দারুণ বিস্ময় তাকে
‘দাঁড়ান, হৈমন্তীকা’ তুষারের বলা এই একটি বাক্য শুনে ভড়কে গেল হৈমন্তী। তুষার দেখে ফেলেছে তাকে। ডাক শুনেও দাঁড়ালো না সে।
-” ডেকেছো আম্মা?” -” হুম, দরজাটা আটকে দিয়ে আয়।” সুহায়লার মনে আতংক ছড়াচ্ছে। সাবা মায়ের পাশে বসে আছে। ওর কাছে