বৃষ্টি হয়ে নামো [পর্ব-২৭]
]জানুয়ারি মাসের মাঝামাঝি সময় তখন।আকাশ আগুন রাঙা।সূর্য ডুবছে ধীরে ধীরে।ধারা এক পলকে তাকিয়ে আছে সূর্যের দিকে।সূর্যের চারপাশ আগুনের গোলার মত […]
]জানুয়ারি মাসের মাঝামাঝি সময় তখন।আকাশ আগুন রাঙা।সূর্য ডুবছে ধীরে ধীরে।ধারা এক পলকে তাকিয়ে আছে সূর্যের দিকে।সূর্যের চারপাশ আগুনের গোলার মত […]
পুরো বাড়িতে অতিথিদের যাওয়া আসা লেগেই আছে, সকাল থেকে রিসেপশনে পুরো দায়িত্ব নিয়েছিল হিমেল ও মাহমুদ। অবশেষে তাদের কঠোর পরিশ্রমের
সারাটা কলেজ পিউ রবিনকে তন্নতন্ন করে খুঁজল। ক্লাশে পেলো না, ফোনেও না। গতকাল থেকে তার লাগাতার কলের সামান্যতম রেসপন্স ছেলেটা
তন্দ্রা কাটতেই ধাতস্থ হলো, সে ভারী কিছুর উপর শুয়ে আছে। চোখ না খুলেই হাতড়ালো কিছু সময়। কিন্তু বুঝতে পারলো না
নিস্তেজ পায়ে নিজ ফ্ল্যাটে এসে হাজির হলো হৈমন্তী। তাকে ফিরে আসতে দেখে অবাক হলেন আসরাফ সাহেব। জিজ্ঞেস করলেন,— “কিরে মা,
সুহায়লা রুমে এসে দেখে তানভীর তখনও ঘুমুচ্ছে। ঘুমন্ত অবস্থায় খুব সুন্দর দেখা যায় তানভীরকে। কত শান্ত মনে হয় ওকে। ইশশ….
খোলা জানালা দিয়ে বাতাস ঢুকছে সাঁ সাঁ করে।ধারার আজ মন ভালো নেই।ঠান্ডায় হাতের পশম কাটা কাটা হয়ে আছে।তাতেও ভ্রুক্ষেপ নেই
বাতাসে বাতাসে জানান দিচ্ছে আজ একজন প্রেমিক পুরুষ তার শখের নারী কে অবশেষে নিজের করে পেল,কত শত অপেক্ষা শেষে ভালোবাসার
“ওঠ!” শাণিত স্বরে পিউয়ের শীর্ণ বক্ষ ধড়ফড়িয়ে ওঠে। মানুষটা খুব রেগে থাকলে আওয়াজ মাত্রাতিরিক্ত গম্ভীর শোনায়। পিউ শঙ্কিত লোঁচনে চাইল।
কোনো এক মাসের, কোনো এক শুক্রবার। নিকষকৃষ্ণ আঁধার ডিঙ্গিয়ে ভোরের আলো ফুটতে শুরু করেছে মাত্র। সুদূর পাখির কিচিরমিচির শব্দ শোনা