বন্ধ দরজা [পর্ব-১০]
খুব ভোরে ফজরের নামাজ পড়ে রুম থেকে বের হতে যাচ্ছিলো সুহায়লা। ঠিক সেই সময় নিশাতের মুখোমুখি হয়ে গেলো সে। -” […]
খুব ভোরে ফজরের নামাজ পড়ে রুম থেকে বের হতে যাচ্ছিলো সুহায়লা। ঠিক সেই সময় নিশাতের মুখোমুখি হয়ে গেলো সে। -” […]
আঙ্গুলে আঙ্গুল জড়িয়ে পাশাপাশি বসে আছে দুজন।আবহাওয়া শীতল।রিক্সা ছুটছে অজানা গন্তব্যে।ধারা মুখ তুলে বিভোরের দিকে তাকায়।বিভোর ভ্রু উঁচিয়ে প্রশ্ন করলো,——“কি?”ধারা
মাটিতে লুটিয়ে পড়ে আছে ফিহাদ,তার সাথে যে কয়টা লোক ছিল তাঁরাও পড়ে আছে। ওদের ঠিক সামনে দাঁড়িয়ে আছে সিফাত, হিমেল
“ভালোবাসি” শব্দটা উচ্চারণের সঙ্গে সঙ্গে পিউয়ের বাম গালে শক্তপোক্ত এক চ*ড় বসাল ধূসর। মেয়েটার কান,মাথা,গাল ঝিমঝিম করে উঠল। ভোঁ ভোঁ
গুলনূরের সঙ্গ জাওয়াদের ক্ষত-বিক্ষত মনের মলম হয়ে উঠেছে। প্রতিদিন বিকেল নামলেই জাওয়াদের চোখ খুঁজে বেড়ায় গুলনূরকে। কখনও বাগানের নিরালায়, কখনও
কাঁধে ব্যাগ নিয়ে মাঠের একপাশে ইভানকে যেতে দেখা যাচ্ছে। কপালে, হাতে বেন্ডেজ তার। ডান চোখটাও কেমন ফুলে বড় হয়ে আছে।
রিসিপশন পার্টি শেষ করে বাপের বাড়ি যাচ্ছে সুহায়লা। সাথে তানভীরও আছে। মুখ ফুলিয়ে অন্যদিকে তাকিয়ে বসে আছে। পিছনের সিটে বসে
মেঘের আড়ালে যেমন জ্বলজ্বল করা সূর্যটা লুকিয়ে পড়ে।তেমনি ধারার হাসি লুকিয়ে পড়েছে গুমোট মুখের আড়ালে।অন্যবার বাড়ি ফিরেই বাড়িটাকে মাথায় তুলে
বাড়ি ফেরার পথে হিমেল একটাও কথা বলেনি যা চৈতি কে ভীষণ ভাবে পু’ড়ায় ষ। হঠাৎ লোকটার কী হলো? এভাবে চুপ
জুলফা পিছিয়ে গেল। তার বুকের ভেতরটা থরথর করে কাঁপছে। চোখের সামনে ভেসে উঠল নাভেদের মুখ। সে কথা তো কাউকে বলা