হৈমন্তীকা [পর্ব-০৭]
বারান্দায় শনশন আওয়াজে বাতাসের আনাগোনা চলছে। কপালের চুলগুলো উড়ে এসে চোখে পরছে হৈমন্তীর। বিরক্ত করছে খুব। হৈমন্তী চোখ পিটপিট করে […]
বারান্দায় শনশন আওয়াজে বাতাসের আনাগোনা চলছে। কপালের চুলগুলো উড়ে এসে চোখে পরছে হৈমন্তীর। বিরক্ত করছে খুব। হৈমন্তী চোখ পিটপিট করে […]
সেই দুইঘন্টা যাবৎ ওরা চারজন মিলে গল্প করছে। তানভীর এর মাঝে একবার সেখানে উঁকি দিয়ে চলে আসলো। ঘরের ভিতর সে
বিভোর রান্না শেষ করে বেডরুমে এসে দেখে ধারা কোলবালিশ জড়িয়ে ধরে পরম আবেশে ঘুমাচ্ছে।বিভোর মৃদু হেসে আলমারি খুলে শার্ট বের
ফুলের সুবাসে সারা বাড়ি ম ম করছে,বিয়ে বাড়ি তাই তাজা ফুল দিয়ে সাজানো হয়েছে। লাল রঙের লেহেঙ্গা পড়েছে চৈতি, ঠোঁটে
পক্ষীকূজনে মুখরিত চারপাশ।আকাশটা সাদা মেঘে ভরা।মনে হচ্ছে আজ মেঘের দেশে মেলা বসেছে। সাথে শীতকালীন তাপহীন সূর্যটা খাম্বার মতো নিজ স্থানে
ভোরের আলো ফুটতে না ফুটতেই জাওয়াদ তার ঘর থেকে বেরিয়ে এল। মনের আকুলতা তাকে টেনে নিয়ে যাচ্ছিল রান্নাঘরের দিকে। গুলনূরকে
দরজার একদম মধ্যিখানে বিশাল বড় নেমপ্লেটে নামের জায়গায় গুটিগুটি অক্ষরে লেখা, ‘It is forbidden to bother at special times and
সুহায়লার এক পাশে নিশাত আর অন্য পাশে ফাহিম বসে আছে। তার মুখোমুখি টুল নিয়ে বসেছেন ফরহাদ সাহেব। -” আম্মু তুমি
বিভোর নিজের ফ্ল্যাটে নিয়ে আসে ধারাকে।দরজা খুলে বিভোর নত হয়ে কুর্ণিশ করে বিনয়ের সাথে ধারাকে বললো, ——“স্বাগতম রানী সাহেবা।” ধারা
সকাল থেকে বাড়ি সাজানোর কাজ চলছে, আফতাব রহমান ও আনোয়ার রহমান মিলে খাবারের আয়োজনের দিক দেখছে।আজ গায়ে হলুদ অনুষ্ঠান মোটামুটি