বাহারি স্বপ্ন [পর্ব-১৯]
কড়া পাহারায় মঞ্জুরিকে বিমানবন্দরের ওয়েটিং রুমে বসিয়ে রাখা হয়েছে।মঞ্জুরির চোখে মুখে বিরক্তির ছাপ স্পষ্ট।মুখে কিছু বলছে না কারণ উপস্থিত ব্যক্তিবর্গের […]
কড়া পাহারায় মঞ্জুরিকে বিমানবন্দরের ওয়েটিং রুমে বসিয়ে রাখা হয়েছে।মঞ্জুরির চোখে মুখে বিরক্তির ছাপ স্পষ্ট।মুখে কিছু বলছে না কারণ উপস্থিত ব্যক্তিবর্গের […]
রোদের কিরণ তেছরাভাবে পরছে হৈমন্তীর মুখে। জ্বলজ্বল করছে রাগান্বিত আঁখিজোড়া। কাঁপতে থাকা ওষ্ঠ নাড়িয়ে হৈমন্তী বললো, — “কোন সাহসে আপনি
-” আমার সমস্যা কোথায় মানে? ও মানুষের সামনে তোমাকে আব্বা বলে ডাকবে এটা কেমন দেখাবে? ও যে মিডেল ক্লাস ফ্যামিলি
হোটেলে ফেরার কয়েক মিনিট পূর্বে ধারা চোখ খুলে।এতক্ষণ ঘুম ছাড়া চোখ বুজে থাকাও কষ্ট!শরীর ঝিমিয়ে এসেছে।ঠান্ডায় ধারার শরীর দূর্বল।বিভোর পাঁজাকোলা
ঘুটঘুটে অন্ধকার কে’টে সূচনা হয় নতুন দিনের।চারিপাশে হিমশীতল আবহাওয়া বিরাজমান।কুয়াশার আবরণে উঁকি দিচ্ছে সূর্যের আলোকরশ্মি।চোখ যত দূর যায় তাতে দেখা
রাস্তার ধারে পড়ে থাকা গাছপালার আড়াল হতে ঝিঁঝি পোকার শব্দ ভেসে আসছে।শুনতে অতোটা খারাপ না লাগলেও কিছুটা ভুতুরে ভুতুরে লাগছে।
সকাল থেকেই জাওয়াদের মন অস্থির। বারান্দার চেয়ারে বসে বারবার ঘড়ির দিকে তাকাচ্ছে। কখনো উঠে পায়চারি করছে, কখনো জানালার পাশে দাঁড়িয়ে
টেবিলের ওপর মাথা রেখে একমনে সেন্টারফ্রুড চিবুচ্ছে তুষার। তার দৃষ্টি কোথায় যেয়ে ঠেকেছে ঠিক বুঝতে পারছে না হৈমন্তী। সর্তক চাহনিতে
গুঁটিসুটি হয়ে বাথরুম থেকে বের হয়ে দাঁড়িয়ে আছে সুহায়লা। নাইট ড্রেস টা সাইজে একটু বেশিই ছোট। এত ছোট পোশাকে সুহায়লা
মিরিক থেকে ফেরা হয় সন্ধ্যায়।ডিনার শেষে যে যার মতো ক্লান্ত শরীর নিয়ে ঘুমে ডুবে।পরদিন ইসলামিয়া রেস্টুরেন্টে নাস্তা করার সময় সায়ন