তোমার নামে সন্ধ্যা নামুক [পর্ব-১৫]
আনন্দ নগর যাওয়ার ব্যবস্থা করছে সবাই,যেহেতু আনোয়ারা সিদ্দিক একবার বলে দিয়েছেন তাহলে যেতেই হবে। আফতাব রহমান রুম্পা কে সব জানিয়ে […]
আনন্দ নগর যাওয়ার ব্যবস্থা করছে সবাই,যেহেতু আনোয়ারা সিদ্দিক একবার বলে দিয়েছেন তাহলে যেতেই হবে। আফতাব রহমান রুম্পা কে সব জানিয়ে […]
‘‘হ্যালো মা কেমন আছো?’’ কলের ওপরপাশ থেকে ভাঙ্গা ভাঙ্গা আওয়াজে উত্তর এলো,‘‘ভালো আছি বাবা।তুই ভালো আছিস তো?’’ মুখে প্রশান্তির হাসি
বারান্দার পূব কোণে সুফিয়ান ভুইয়া তার পুরনো কাঠের চেয়ারে হেলান দিয়ে বসে আছেন। পাশের চেয়ারে স্ত্রী ললিতা। সামনে বিস্তীর্ণ আম
তুষারের চিন্তায় ঘুম আসছে না হৈমন্তীর। ছেলেটার পাগলামি দিন দিন বাড়ছেই। এমতাবস্থায় হৈমন্তীর কি করা উচিত? চড়, থাপ্পড়, অপমান, কিছুই
ফরহাদ সাহেবের পাশে ড্রাইভার রফিক এসে দাঁড়ালো। ফরহাদ সাহেব চোখের ইশারা দিয়ে ড্রাইভার রফিককে পাশে বসতে বললেন। -” এত দেরী
হ্রদের ওপাড়ে এলানের দেখা মিলে।দিশারি দ্রুত সেতু হেঁটে এলানের কাছে আসে।এলান ক্যামেরায় মিরিকের সৌন্দর্য বন্দি করছিল।দিশারি চুল ঠিক করে।লাজুক হাসি
আকাশী রঙের ড্রেস পড়েছে চৈতি, দেখতে মনে হচ্ছে কোনো মেঘ কন্যা ভুল করেই হয়ত চলে এসেছে।অপলক দৃষ্টিতে তাকিয়ে আছে হিমেল,
“ আশিন মেয়েটা সাধারণ কেউ নয়।” উৎস’র কথাটা শুনে নিহাল তাকালো।শাওন পায়ের ওপর পা তুলে বসে মোবাইলে কিসব ঘাটাঘাটি করছিলো,
মধ্যরাতের নিস্তব্ধতা ভেঙে পড়ে জাওয়াদের চাপা পায়ের শব্দে। বাড়ির অন্য সবাই হয়তো গভীর ঘুমে আচ্ছন্ন। শুধু জাওয়াদের ঘরে জ্বলছে একটা
দুপুর বেলা। ছাদে টানানো রশি থেকে কাপড় নিচ্ছে হৈমন্তী। রোদের তেজি আলো সরাসরি চোখে, মুখে পরছে তার। বিরক্তিতে কপাল কুঁচকে