বন্ধ দরজা [পর্ব-০৩]
সামনের মাসের ১৩ তারিখ বিয়ে ঠিক হয়েছে। গুনে গুনে মাত্র একুশ দিন সময়। বলতে গেলে ফরহাদ সাহেব আর সুহায়লার ফুপার […]
সামনের মাসের ১৩ তারিখ বিয়ে ঠিক হয়েছে। গুনে গুনে মাত্র একুশ দিন সময়। বলতে গেলে ফরহাদ সাহেব আর সুহায়লার ফুপার […]
—-“বিভোর না?ওই…বিভোর,ড্রাইভার গাড়ি থামান।” বিভোর নিজের নাম শুনে পিছন ফিরে তাকায়।একটা বড় কার কাছে এসে থামে।গাড়ি থেকে নেমে আসে অপূর্ব।বিভোরের
বিছানায় উল্টো হয়ে শুয়ে আছে সিফাত,আরুহী এসে জানালার পর্দা সরিয়ে দিতেই এক চিলতে রোদ এসে সিফাতের মুখশ্রীতে পড়ে।নাক মুখ কুঁ’চকে
তালুকদার বাড়ির পেছনে একটি বাঁশবন আছে। অসংখ্য বাঁশে ভরপুর সেই বন।অশোক তালুকদারের মেজো ভাই রুবেল তালুকদার বাঁশবনের সামনে ফুলের বাগান
“আমার বয়স কত জানেন? ২৩! আপনার চেয়ে ৩বছরের বড় আমি। লজ্জা করলো না নিজের আপুর বয়সী একটা মেয়েকে বিয়ের প্রস্তাব
ভালোবেসে, সখী, নিভৃতে যতনে আমার নামটি লিখো তোমার মনের মন্দিরে আমার পরানে যে গান বাজিছে তাহার তালটি শিখো তোমার চরণমন্জীরে
“আপনি ব্যাগ থেকে দড়ি বের করেছেন কেনো? এতো লম্বা দড়ি ব্যাগে নিয়ে ঘুরেন কেনো?আমরা এখানে দাঁড়িয়েছি কেনো? গাছে দড়িটা বাঁধছেন
সুন্দর আবহাওয়া, মাঝে মাঝে রোদের দেখা পাওয়া যাচ্ছে আবার মাঝে মাঝে মেঘের আড়ালে লুকিয়ে পড়ছে সূর্য মামা,এই শীত কাল প্রায়
ফরহাদ সাহেবের কথার মাঝে কেমন যেনো বিয়ে বিয়ে গন্ধ পাচ্ছে সাবা। একরাশ আগ্রহ নিয়ে জিজ্ঞেস করলো -” আংকেল আপনার কি
গ্রীষ্মের দুপুরে আকাশে সূর্য তার সমস্ত তেজ নিয়ে জ্বলজ্বল করছে, ছড়িয়ে দিচ্ছে সোনালি আভা। সেই সোনামাখা রোদ্দুর জগৎকে এক স্বর্ণময়