তাঁর চোখে আমার সর্বনাশ [পর্ব-১৪]
“আমার একলা আকাশ থমকে গেছে রাতের স্রোতে ভেসে শুধু তোমায় ভালোবেসে, আমার দিনগুলো সব রং চিনেছে তোমার কাছে এসে শুধু […]
“আমার একলা আকাশ থমকে গেছে রাতের স্রোতে ভেসে শুধু তোমায় ভালোবেসে, আমার দিনগুলো সব রং চিনেছে তোমার কাছে এসে শুধু […]
আজও সবার আগে বিভোরের ঘুম ভাঙ্গে।ফ্রেশ হয়ে সায়নকে ডেকে তুলে।তারপর দিশারিকে।ধারার রুমের সামনে এসে থমকে যায়।গতকাল রাতের কথা মনে পড়ে।সকাল
ফুলে ফুলে ভরে উঠেছে বাড়ির চারপাশে,এই শীতে সবচেয়ে বেশী ফুল ফুটে আর ইয়া বড় ফুলের বাগান যদি বাড়ির সাথে থাকে
বাবার বাড়ির উদ্দেশ্যে শ্বশুড়বাড়ির সামনে থেকে সি.এন.জি. তে উঠছে সুহায়লা। সে বেড়ানোর উদ্দেশ্যে বাবার বাড়ি যাচ্ছেনা। চিরতরে স্বামীর সংসার ত্যাগ
গুলনূরের চোখে যে ভয়ার্ত দৃষ্টি, তা দেখে জাওয়াদের শরীরেও একটা অজানা শিহরণ খেলে যায়। মেয়েটির সারা দেহ কাঁপছে, যেন কোনো
ঋতুরঙ্গমঞ্চে রুদ্র ভয়াল গ্রীষ্মের তিরোভাবের পর শ্যামগম্ভীর বর্ষার আবির্ভাব। ঋতুপর্যায়ের দ্বিতীয় ঋতু বর্ষা। পরিমিত বৃষ্টি হলে বর্ষার শ্যামাসুন্দরী রুপই প্রকৃতির
পাঁচ-ছয় জন লোক বিভোরকে ঘিরে দাঁড়ায়।সায়ন,দিশারি দুজনের চোখেমুখে ভীতি।একজন লোক ইংলিশে বলে,—–“সামনের বাজারে ফার্মেসী দেখেছি।প্লীজ আহতকে নিয়ে চলুন।”এমন কড়কড়া ইংলিশ
শীত কালে বাঙালিদের একটা স্বভাব, সকালে উঠে সবার জন্য গরম গরম খিচুড়ি সাথে মাংস এবং নানা রকম পিঠেপুলি তো আছেই।
রূপক ড. ইভানের কেবিনে বসে আছে।আশিনের ওপর সন্দেহের পাহাড় এখনো ধ্বসে পড়ে নি তার মস্তিষ্ক থেকে।উল্টো বৃদ্ধি পেয়েছে।এরই প্রেক্ষিতে হাসপাতালে
জুলফা চোখ মেলে নিজেকে এক বিশাল বটগাছের কুঞ্জিত শিকড়ে হেলান দিয়ে বসে থাকতে দেখতে পায়। তার সামনে দাঁড়িয়ে আছে নাভেদ,