তাঁর চোখে আমার সর্বনাশ [পর্ব-১২]
গতকাল রাত থেকেই দু চোখের পাতা এক করতে পারিনি আমি।বুকের ভেতরটায় দাউদাউ করে আগুন জ্বলছে আমার। ভীষণ রাগ হচ্ছে এই […]
গতকাল রাত থেকেই দু চোখের পাতা এক করতে পারিনি আমি।বুকের ভেতরটায় দাউদাউ করে আগুন জ্বলছে আমার। ভীষণ রাগ হচ্ছে এই […]
ক্যাবল কারে চড়া শেষ হয় বিকেলের মধ্যে।৪:৩০ মিনিটে ড্রাইভার বিভোরদের চকবাজারের দার্জিলিং মলে নামিয়ে দিল।এই স্থানকে দার্জিলিংয়ের হার্ট বলা হয়।প্রচুর
কুয়াশায় পুরো ঢাকা ডেকে গেছে,আকাশ জুড়ে আজকে আর সূর্য উঠেনি। সূর্য মামার দেখে নেই ঠিক তেমনি আজকে চৈতির মনের আকাশেও
উচ্ছ ঢাকায় চলে গিয়েছে দু-সপ্তাহ হলো।উচ্ছ থাকাকালীন রাতে ছাদে বসে ঘন্টাখানেক গল্প দেওয়া যেতো ছেলেটার সাথে কিন্তু উৎস এখন নিঃসঙ্গতায়
বসন্ত শেষের দিকে। গ্রীষ্মের আগমন চলছে। প্রকৃতি নিঃশ্বাস ফেলে বলছে, “এবার আমার বিদায়ের পালা।” গাছের পাতাগুলো ইতিমধ্যে হলদেটে হয়ে উঠেছে।
আমার মরুভূমির মতোন শুঁকনো জীবনে, কেমন করে যেনো এক সমুদ্র প্রেম নিয়ে ঢুকে পরলো অভ্র! আমার অন্ধকারাচ্ছন্ন মনটাতে জ্বলজ্বল করে
পরদিন সকাল ছয় টায় ঘুম ভাঙলো ধারার।আড়মোড়া ভেঙে জানালার পাশে এগিয়ে আসে। জানালায় ভারি পর্দা ছিল।পর্দা সরাতেই মুখ দিয়ে একটি
বিয়ে করবি আমাকে?ট্রাস্ট মী তোকে সুখে রাখব,তোর কখনও ভালোবাসার কমতি হবে না।’ তুফা কে নিতে এসেছিল চৈতি, আজকে নিশা ওদের
আজ এক সপ্তাহ কেটে গেছে অথচ রূপক এখনও তার চাচীর খুনিকে খুজে বের করতে পারে নি।উৎসকে সন্দেহ হয়।তবে তার হাবভাব
সোনালি রোদে ঝলমল করছে জমিদারবাড়ির চারপাশের মাঠ। দূরে দেখা যায় ছোট ছোট খামারবাড়ির সারি, ছবির মতো সাজানো। ঘাসের সবুজ গালিচায়