তাঁর চোখে আমার সর্বনাশ [পর্ব-১০]
সূর্য এখনো নিজেকে আরাল করে রেখেছে, কলঙ্কিনী নববধূর ন্যায়। ভোরের আলো তখনো পরিপূর্ণভাবে ফোটেনি। এখানকার আবহাওয়া দেখে বোঝার উপায় নেই, […]
সূর্য এখনো নিজেকে আরাল করে রেখেছে, কলঙ্কিনী নববধূর ন্যায়। ভোরের আলো তখনো পরিপূর্ণভাবে ফোটেনি। এখানকার আবহাওয়া দেখে বোঝার উপায় নেই, […]
বিভোরের ভাবনার সুঁতো ছিড়ে ফোনের রিংটোনে।প্যান্টের পকেট থেকে ফোন বের করে।দিশারি কল করেছে।বিভোর উঠে বসে রিসিভড করলো। ——-“হুম বল?” ——-“দোস্ত
বিকেল সাড়ে তিনটার দিকে হিমেল তুফা আর চৈতি, তিনজনে মিলে শপিং এ বের হয়। বাতাস বইছে ঠান্ডার মধ্যে এই বাতাস
উষা মারা গিয়েছেন, অথচ উৎস বাজারে বন্ধুদের সাথে আড্ডায় ব্যস্ত।পুরো গ্রামের আনাচে কানাচে খবরটা পৌঁছে গিয়েছে।অথচ মাতৃশোকের ছিটেফোঁটাও উৎসের মাঝে
জাওয়াদের গাড়ি নীরব রাতের বুকে এগিয়ে চলছে। কিছুদূর যেতে না যেতেই তার মনে একটা অস্বস্তি দানা বাঁধতে শুরু করে। গুলনূরকে
পৃথিবীতে অজস্র রকমের অপরিপক্কতার মাঝে একটি বোধহয় ‘সিদ্ধান্তহীনতা’। এই অপরিপক্কতা শরীরের নয়, মনের এবং মস্তিষ্কের। জীবনের যেকোনো কঠিন থেকে কঠিন
ধারা বিভোরকে রুমে না পেয়ে হোটেলের বাইরে বেরিয়ে আসে।পরনে লাইট ব্লু জিন্স,স্লিভলেস ডেনিম শার্ট,লেদারের জ্যাকেট।পায়ে হাই নেক কেডস।সন্ধ্যার পর পর
কোচিং থেকে এসে বিছানায় গা এলিয়ে দিয়েছিল চৈতি,তারই মধ্যে এত খারাপ একটা স্বপ্ন দেখবে ভাবেনি তাও আবার হিমেল ভাই কে
গ্রামাঞ্চলের সবচেয়ে বেশি আকর্ষণীয় হলো পূর্ণিমা রাতে গ্রামের সরু পথ ধরে হেঁটে চলাটা।এই যেমন আশিনের খুব ভালো লাগছে।তার বাবা আর
শব্দরের পা দুটো নিজের থেকেই চলতে শুরু করে সুফিয়ানের ঘরের দিকে। সুফিয়ান প্রায়শই দুঃস্বপ্নের কবলে পড়ে চিৎকার করেন, যা তার