তাঁর চোখে আমার সর্বনাশ [পর্ব-০৮]
সকাল থেকে আমার গুনধর দুই বন্ধু রাশিয়া,ইউক্রেনের চাইতেও সাংঘাতিক যুদ্ধ বাঁধিয়ে বসে আছে। এই নিয়ে বিপাকে পরেছি আমরা বাকি আন্তর্জাতিক […]
সকাল থেকে আমার গুনধর দুই বন্ধু রাশিয়া,ইউক্রেনের চাইতেও সাংঘাতিক যুদ্ধ বাঁধিয়ে বসে আছে। এই নিয়ে বিপাকে পরেছি আমরা বাকি আন্তর্জাতিক […]
দিশারি ঝাঁপ দিয়ে নামে।বিভোরের খেয়াল হয়।দ্রুত ধারাকে হাতের বন্ধন থেকে মুক্ত করে সরে আসে।প্রায় ২০-৩০ মিনিট পর সবাই উপরে উঠে
শীত কালে বিকেলে ঠান্ডাটা একটু বেশীই পড়ে, তবুও এই ঠান্ডার মধ্যে গায়ে জ্যাকেট জড়িয়ে স্কুলের সামনে দাঁড়িয়ে আছে সুঠামদেহী সিফাত।
উৎস আর উচ্ছ আজ বাড়ি থেকে বের হওয়ার মতো কোনো কায়দা দেখছে না।এতদিন আয়েশে দিন কাটালেও আজ রেস্ট নেওয়ার ফুসরতটা
দুপুরের নরম রোদ ঝিলিক দিচ্ছে জমিদারবাড়ির প্রাচীন ভোজনালয়ে। বংশ পরম্পরায় চলে আসা মূল্যবান কাঠের টেবিলটি আজও গর্বভরে দাঁড়িয়ে আছে, অসংখ্য
যেহেতু পুষ্পদের দাদা বাড়িতে পৌঁছাতে পৌছাঁতে আমাদের প্রায় রাত হয়ে গিয়েছিল,তা-ই আন্টি আমাদের যাওয়ার সাথে সাথেই ডিনারে বসিয়ে দেয়। কোনোরকমে
শীতের এই কুয়াশাচ্ছন্ন সকাল ভীষণ প্রিয় চৈতির।গায়ে সুইটার জড়িয়ে সাথে একটা চাদর নিয়ে বেড়িয়ে পড়ে হাঁটতে,বলতে গেলেই একা হেঁটে যাচ্ছে।
জিপে উঠে দিশারি বললো, ——“নেক্সট প্ল্যান কি?” বিভোর আয়েশি ভঙ্গিতে সিটে হেলান দিয়ে চোখ বুজে।তারপর দায়সারাভাবে বললো, ——“তোরা প্ল্যান কর।”
রবিন সাহেবের শরীরের অসুস্থতা এখন কিছুটা স্বাভাবিক পর্যায়ে নেমেছে।আশিন বাবার জন্য সমস্ত কাজ সেড়ে হাসপাতালে যাওয়ার জন্য রওনা দেয়। আজকাল
পৃথিবীর সকল অনাকাঙ্ক্ষিত ঘটনাবলীর মধ্যে একটি হচ্ছে, আগামী পরশু পুষ্পিতার বিয়ে। হুট করে পুষ্পের বিয়ের সিদ্ধান্ত নেওয়া নিয়ে প্রথমে আমরা