নবোঢ়া [পর্ব-১৪]
জাওয়াদ ধীরে ধীরে আলমারির দরজা বন্ধ করে পেছনে ফিরতেই তার চোখ পড়ল দরজার কাছে দাঁড়ানো মায়ের দিকে। ললিতার চোখে জল। […]
জাওয়াদ ধীরে ধীরে আলমারির দরজা বন্ধ করে পেছনে ফিরতেই তার চোখ পড়ল দরজার কাছে দাঁড়ানো মায়ের দিকে। ললিতার চোখে জল। […]
এই ঠান্ডার মধ্যে হালকা পাতলা একটা ট্রি শার্ট পড়ে জগিং করতে বেড়িয়ে হিমেল,তার পাশেই শীতের জ্যাকেট পড়ার পরেও রিতিমত কাঁপছে
তখন রাত তিনটে।বিভোরের ঘুম ভেঙ্গেছে দুটোর দিকে।তারপর আর ঘুমোয়নি।সে টাইগার হিল-এ বিশ্ববিখ্যাত সূর্যোদয় ধারা,দিশারি সায়নকে দেখানোর জন্য অধীর আগ্রহে অপেক্ষা
আর মাত্র চার মাস পরেই ৪র্থ বর্ষের ফাইনাল পরিক্ষা আরম্ভ হতে যাচ্ছে। সারাবছর পড়াশোনার সাথে দেখাসাক্ষাৎ না থাকলেও এই সময়ে
রাস্তার মধ্যে পা গ লের মত কান্না করছে চৈতি।তাও আবার কিসের জন্য? ভালোবাসার জন্য। ভালোবাসার মানুষটির বিয়ে ঠিক হয়েছে শুনে
বসন্তের কোমল রোদ্দুরে ভরা দুপুরবেলা। বাতাসে ভেসে আসছে নতুন গজানো পাতার মিষ্টি গন্ধ। রাইহা, যে সর্বদা নাভেদের সান্নিধ্য খুঁজে বেড়ায়,
সেদিনের পর থেকে আমি অভ্রের সাথে কোনো কথাই বলিনি। আমি যে অভ্রকে পছন্দ করিনা ব্যাপারটা এমনও না। তবে, অভ্রের হটাৎ
রিপোর্ট হাতে নিজের কেবিনে বসে আছে রূপক। একটু আগেই লাশগুলোর রিপোর্টগুলো এসেছে। তবে আশ্চর্যজনকভাবে লাশগুলোর ভেতরে বিষ পাওয়া গিয়েছে।কিন্তু লাশগুলোর
হারিকেনের আলোয় ঘরের মধ্যে একটা অস্বস্তিকর নীরবতা। পালঙ্কের ওপর জুলফা মুখ ফিরিয়ে বসে আছে, তার সারা শরীর পাথরের মতো শক্ত।
বৈশাখের কাঠফাটা রোদে প্রকৃতি এখন বিবর্ণ প্রায়। এই রুদ্র-রুক্ষ সকালেই আমি আর অভ্র ভার্সিটিতে যাওয়ার জন্য বের হলাম। এই মুহূর্তে