উপন্যাস

উপন্যাস, বৃষ্টি হয়ে নামো

বৃষ্টি হয়ে নামো [পর্ব-০৪]

—–“সে আর বলতে।যাবো, যাবো! অবশ্যই যাবো।”ধারার কন্ঠে খুশির ঢেউ। দিশারি উঠে বসে। বললো, ——“আচ্ছা যাবি।কাল আমার ফ্রেন্ডদের বলে দেবো।আমার সাথে

উপন্যাস, বাহারি স্বপ্ন

বাহারি স্বপ্ন [পর্ব-০২]

চেয়ারম্যান বাড়িতে আজ উৎসবের আয়োজন চলছে।উৎসব বলতে তালুকদার পরিবারের বড় মেয়েকে আজ দেখতে আসবে বিকেলে।সকলেই যে যার কাজে ব্যস্ত।তবে এসব

উপন্যাস, বৃষ্টি হয়ে নামো

বৃষ্টি হয়ে নামো [পর্ব-০৩]

বাইরে মুষলধারে বৃষ্টি হচ্ছে।জানালার পর্দা উড়ছে।দিশারি তাড়াতাড়ি করে জানালা বন্ধ করে।তখনি কলিং বেল বেজে উঠে।নিহা ফোন টিপছিলো।দিশারি তাড়া দেয়, ——-“বসে

উপন্যাস, নবোঢ়া

নবোঢ়া [পর্ব-০৭]

সন্ধ্যার আলো-আঁধারি মুহূর্তে, জমিদার বাড়ির প্রাচীন অট্টালিকা এক রহস্যময় সৌন্দর্যে মোড়া। আকাশের বুকে লাল-কমলা রঙের আঁচড়। বাগানের ফুলগুলো ধীরে ধীরে

উপন্যাস, বাহারি স্বপ্ন

বাহারি স্বপ্ন [পর্ব-০১]

‘‘সাতমাসের বাচ্চা কোলে নিয়ে অসহায় হয়ে দাঁড়িয়ে ছিলাম সেদিন।সামনে আমার প্রিয়তমা স্ত্রী অফিসের এক কলিগের সাথে হেসে-খেলে কথা বলে ব্যাগপত্র

উপন্যাস, বৃষ্টি হয়ে নামো

বৃষ্টি হয়ে নামো [পর্ব-০২]

“বউ পালিয়েছে!” বিভোরের স্বাভাবিক কন্ঠ।যেনো এটাই হবার ছিলো।বিভোরের কথা শুনে ডাইনিং রুমে ধারার জন্য অপেক্ষা করা উপস্থিত চারজন ফ্যামিলি মেম্বার

উপন্যাস, নবোঢ়া

নবোঢ়া [পর্ব-০৬]

আজ সূর্য আলো ছড়ায়নি। সময়টা দুপুর কিন্তু চারপাশের আবহ দেখে মনে হচ্ছে কিছুক্ষণের মধ্যে রাত নেমে আসবে। বেদেদের নৌকাগুলো পুষ্পনদীর

Shopping Cart
Scroll to Top