বাহারি স্বপ্ন [পর্ব-০৩]
গ্যারেজে জিপগাড়িটা রেখে এসে উৎস আর উচ্ছ সদর দরজা দিয়ে প্রবেশ করতেই উষা এসে পথ আটকান ছেলেদের।উচ্ছ দাঁড়িয়ে গেলেও উৎস […]
গ্যারেজে জিপগাড়িটা রেখে এসে উৎস আর উচ্ছ সদর দরজা দিয়ে প্রবেশ করতেই উষা এসে পথ আটকান ছেলেদের।উচ্ছ দাঁড়িয়ে গেলেও উৎস […]
চাঁদের রূপালি আলো ছড়িয়ে পড়েছে জুলফার ওপর। তার পরনে একটি সাদা রঙের শাড়ি, যার ওপর সোনালি সুতোয় কাজ করা নক্ষত্রের
—–“সে আর বলতে।যাবো, যাবো! অবশ্যই যাবো।”ধারার কন্ঠে খুশির ঢেউ। দিশারি উঠে বসে। বললো, ——“আচ্ছা যাবি।কাল আমার ফ্রেন্ডদের বলে দেবো।আমার সাথে
শব্দর গম ক্ষেতগুলি একে একে নাভেদকে দেখিয়ে বলল, “দেখুন, এখানে আমরা প্রকৃতির সাথে মিলে চাষ করি। আমাদের চাষীরা সবসময় মাটি
চেয়ারম্যান বাড়িতে আজ উৎসবের আয়োজন চলছে।উৎসব বলতে তালুকদার পরিবারের বড় মেয়েকে আজ দেখতে আসবে বিকেলে।সকলেই যে যার কাজে ব্যস্ত।তবে এসব
বাইরে মুষলধারে বৃষ্টি হচ্ছে।জানালার পর্দা উড়ছে।দিশারি তাড়াতাড়ি করে জানালা বন্ধ করে।তখনি কলিং বেল বেজে উঠে।নিহা ফোন টিপছিলো।দিশারি তাড়া দেয়, ——-“বসে
সন্ধ্যার আলো-আঁধারি মুহূর্তে, জমিদার বাড়ির প্রাচীন অট্টালিকা এক রহস্যময় সৌন্দর্যে মোড়া। আকাশের বুকে লাল-কমলা রঙের আঁচড়। বাগানের ফুলগুলো ধীরে ধীরে
‘‘সাতমাসের বাচ্চা কোলে নিয়ে অসহায় হয়ে দাঁড়িয়ে ছিলাম সেদিন।সামনে আমার প্রিয়তমা স্ত্রী অফিসের এক কলিগের সাথে হেসে-খেলে কথা বলে ব্যাগপত্র
“বউ পালিয়েছে!” বিভোরের স্বাভাবিক কন্ঠ।যেনো এটাই হবার ছিলো।বিভোরের কথা শুনে ডাইনিং রুমে ধারার জন্য অপেক্ষা করা উপস্থিত চারজন ফ্যামিলি মেম্বার
আজ সূর্য আলো ছড়ায়নি। সময়টা দুপুর কিন্তু চারপাশের আবহ দেখে মনে হচ্ছে কিছুক্ষণের মধ্যে রাত নেমে আসবে। বেদেদের নৌকাগুলো পুষ্পনদীর