বৃষ্টি হয়ে নামো [পর্ব-৫৪]
হিংস্র জন্তুর মতো গর্জে উঠছে বৃষ্টি। বিদ্যুৎ চমকাচ্ছে আকাশ জুড়ে।জানালা দুটো খোলা। জানালা দিয়ে আসা বাতাস রুমটিকে ঘিরে প্রেতাত্মার কান্নার […]
হিংস্র জন্তুর মতো গর্জে উঠছে বৃষ্টি। বিদ্যুৎ চমকাচ্ছে আকাশ জুড়ে।জানালা দুটো খোলা। জানালা দিয়ে আসা বাতাস রুমটিকে ঘিরে প্রেতাত্মার কান্নার […]
“ তুই কি স্মরণকে পছন্দ করিস? ’’ বাহারাজ রিয়াদের কাঁধ হতে হাত সড়ালো। সিগারেটে আরেক টান মেরে উষ্ণ ধোঁয়া আকাশের
মুহূর্তটা যেন কোন অলৌকিক শক্তি নিজের হাতে থামিয়ে দিল। চারদিক নিস্তরঙ্গ হয়ে গেল। একটা অদৃশ্য আবরণ নামল সবার ওপর। দাসীরাও
অনল একটু সময় নিয়ে বললো, “আপনি যে মিথ্যে কথা বলে এখানে ঢুকেছেন কেউ না জানুক আমি জানি। ওই ছিনতাই এর
ল্যাম্পপোস্টের আলোয় ঝিরিঝিরি বৃষ্টি স্পষ্ট ভাবে দেখা যাচ্ছে। অস্বাভাবিক শান্ত বাতাসে শরীর শিরশির করে উঠছে। রেলিং গলিয়ে একবার নিচে উঁকি
স্মরণ তাদের বাসায় যাওয়ার রাস্তার মোড়ে দেখলো তিনটে দামী দামী গাড়ি। একটি বিল্ডিং এর সামনে দাঁড় করানো। শীতল একদিন বলেছিলো
কোহিনূর দ্রুত পায়ে ঘরে প্রবেশ করে ভারী নিঃশ্বাস ফেলতে ফেলতে দেহটা নামিয়ে বসেন পালঙ্কে। হাত থেকে লাঠিটি গড়িয়ে পড়ে মেঝেতে।
ধারা রীতিমতো রাগে ফুসছে। তার চোখ মুখ রক্তিম বর্ণ ধারণ করলো। অনল মুগ্ধ নজরে তার বউ কে দেখলো কিছুসময়। তারপর
বৃষ্টিমুখর সন্ধ্যা মানে দারুণ কিছু অনুভূতি, স্নিগ্ধ কিছু সময়।কিন্তু ধারার কাছে সময়টা প্রলয়কারী ঝড়ের মতো মনে হচ্ছে।মনটা ‘কু’ গাইছে কখন
বৃষ্টি হচ্ছে। ঝুপঝুপ শব্দ তীব্র কোলাহল সৃষ্টি করছে কর্ণকুহুরে। বাতাসে এক আলাদাই মিষ্টি, মিষ্টি ঘ্রাণ। ঠান্ডা মৌসুমে সামান্য উষ্ণতার আভাস