ছায়াতরু [পর্ব-২.৪]
নিস্তব্ধ রজনী, চারিধারে পোকামাকড়ের আওয়াজ পর্যন্ত শোনা যাচ্ছে না। আঁধারে ঘেরা সমগ্র জায়গায় সুনসান নিরবতায় সবারই ভয় করবে। এরই মাঝে […]
নিস্তব্ধ রজনী, চারিধারে পোকামাকড়ের আওয়াজ পর্যন্ত শোনা যাচ্ছে না। আঁধারে ঘেরা সমগ্র জায়গায় সুনসান নিরবতায় সবারই ভয় করবে। এরই মাঝে […]
নাভেদের হারবাল বিষবিজ্ঞান, পুরাতন শাস্ত্র এবং অদৃশ্য প্রাণরহস্যের প্রতি প্রবল আগ্রহ ছিল। বিশ্ববিদ্যালয়ে পড়াকালীন হিমালয়ের প্রত্যন্ত এক পর্বতগাত্রে অভিযানে গিয়ে
দীপ্ত তৃপ্তি নিয়ে চটপটিটা খেলো। একটু ঝাল বটে, কিন্তু ভীষণ মজা। কিন্তু ঝামেলাটা হলো এক ঘন্টা পর, যখন তার পেট
— “কিরে বল?” সাফায়েতের গলার স্বর শুনে কেঁপে উঠলো ধারা।লিয়া ধারাকে আশ্বস্ত করে বললো, — “মনে যা আসে বলে দাও।ভয়
দরজা খুলে তুষার আর হৈমন্তীকে একসঙ্গে দেখে কিংকর্তব্যবিমূঢ় হেনা। বিস্ময়ে চোখ দু’টো স্বাভাবিকের চেয়েও বড় দেখাচ্ছে। কপাল কুঁচকে গেছে। কণ্ঠ
সুফিয়ান বিস্ময়মিশ্রিত কণ্ঠে জিজ্ঞাসা করলেন, ‘নাভেদ, তুমি এখানে! সারাদিন কোথায় ছিলে?’ তার কণ্ঠ শুনে জুলফার অঙ্গপ্রত্যঙ্গ শিহরণে কেঁপে ওঠে। আতঙ্কের
কপালে উষ্ম ঠোঁটের আলতো পরশ বুলিয়ে নরম স্বরে বললো, “আবারো ম’র’লাম আমি, আবারো হারলাম। তবে এই মৃ’ত্যুতে যে জন্মের শান্তি,
এয়ারপোর্টে পৌঁছাতেই উটকো ঝড়ের মতো এক দল সাংবাদিক এসে ভীর জমায়।বিভোরের এক হাতের আলিঙ্গনে আবদ্ধ ধারা।কাগজ ও টিভি চ্যানেল সাংবাদিকরা
স্মরণের ভয় হচ্ছে শীতল আর ওই মেয়েটাকে। এরা করছে–টা কি? এই বাসায় তার থাকা হবে না ভেবেও মাথা ঘুরে যাচ্ছে।
বারান্দার কোণায় পাতা দুটো কাঠের চেয়ার। একটিতে বসে আছেন কোহিনূর। অন্যটিতে জাওয়াদ। একজন পরিচারিকা ধীরে ধীরে এসে সামনের ছোট টেবিলে