এক সমুদ্র প্রেম [পর্ব-২৫]
মৈত্রী কাঁ*দছে। চকচকে অশ্রুতে গাল ভেজা। জীবনের এতগুলো বছর কেটেছে,অসংখ্য ছেলের থেকে পেয়েছে প্রেমের প্রস্তাব। কখনও ফিরে তাকায়নি অবধি। অথচ […]
মৈত্রী কাঁ*দছে। চকচকে অশ্রুতে গাল ভেজা। জীবনের এতগুলো বছর কেটেছে,অসংখ্য ছেলের থেকে পেয়েছে প্রেমের প্রস্তাব। কখনও ফিরে তাকায়নি অবধি। অথচ […]
চারদিক নিস্তব্ধতায় একাকার।বুকটা শূন্যতায় খাঁ খাঁ করছে।কেউ নেই পাশে।কেউ নেই।পুরো দুনিয়াতে একা একমাত্র সে বেঁচে আছে।এমন একটা অনুভূতি নিয়ে নীরবে
থানা থেকে বের হয়ে ফুটপাত ধরে হাঁটছে তারা। চারপাশের আবহাওয়া কি ভীষণ সুন্দর, শীতল, মনোমুগ্ধকর। চড়ুই পাখির কিচিরমিচির শব্দ শোনা
এর মাঝেই কলিংবেলের শব্দ শোনা গেলো। এশা তখনই ছুটে গেলো সদর দরজায়। দরজা খুলতেই অবাক হলো সে। একজন মধ্যবয়স্ক যুবক
“ মাফিয়া নই আমি, তবে মাফিয়ার থেকেও ভয়ানক কেউ।’’ ভারী গলায় কথাটা পাশের বারান্দা থেকেই বললো বাহারাজ। স্মরণ শুনলো। ভয়
সবুজ ঘাসে খালি পায়ে উদাসমনে হাঁটছে রাইহা। কান্তারপুরের এই জমিদার বাড়িতে সে কিছুদিন আগ অবধি ভালো ছিল। কোথাও কোনো শূন্যতা
সাদিফ ভেজা তোয়ালে চেয়ারের হাতলের ওপর রাখল। হাত দিয়ে চুল ঝাড়তে ঝাড়তে এসে ড্রেসিং টেবিলের সামনে দাঁড়াল। পড়নে কালো ট্রাউজার
শহর জুড়ে সকালের মিস্টি রোদের ছড়াছড়ি।সেই সাথে হালকা মৃদু হাওয়া।দিনটার আবহাওয়া ভারী সুন্দর।ঠিক যতটা সুন্দর আজকের দিনটা ঠিক ততটাই খারাপ
সকালে উঠে তুষারকে পায় না হৈমন্তী। ঘড়িতে তখন প্রায় ন’টা বাজছে। বিছানায় জুবুথুবু হয়ে ঘুমিয়ে আছে হেমন্ত। হৈমন্তী এগিয়ে গেল
ধারা সবটুকু খাবার অনলকে খাওয়িয়ে দিলো। আর অনল বিনা অভিযোগে খেয়েও নিলো। ধারা বেশ অবাক হলো, কারণ অনল একটি বার