নবোঢ়া [পর্ব-৩৯]
জাওয়াদ দরজার কাছে দাঁড়িয়ে কিছুক্ষণ শূন্য দৃষ্টিতে চেয়ে রইল। গোধূলির ম্লান আলো ঘরটাকে অদ্ভুত বিষণ্ণতায় ঢেকে রেখেছে। জুতো খুলতে খুলতে […]
জাওয়াদ দরজার কাছে দাঁড়িয়ে কিছুক্ষণ শূন্য দৃষ্টিতে চেয়ে রইল। গোধূলির ম্লান আলো ঘরটাকে অদ্ভুত বিষণ্ণতায় ঢেকে রেখেছে। জুতো খুলতে খুলতে […]
দুহাতে মাথার দুপাশে ধরে বসে আছে তানভীর। ডান পায়ের বৃদ্ধাঙ্গুলটা ফ্লোরে গোল করে ঘুরাচ্ছে। মুখোমুখি বসে আছেন মিতা এবং তার
দুটো শৃঙ্গের মাঝে কোন নিচু সমতল জায়গা থাকলে তাকে ‘কল’ বলে। সাউথ কল হলো এভারেস্ট আর লোৎসের মাঝের নিচু জায়গা।
ইকরাম ও সহমত দিলো। কিন্তু এর মাঝেই রবিন গম্ভীর মুখে বললো, “সব রটনা, অনন্যার কথা ভুলে গেলে চলবে। আরে ফিজিক্সের
ওপর থেকে তাড়াহুড়ো পায়ে নেমে এলেন রাশিদ। সঙ্গে আমজাদ ও আছেন। দুজন বিশ্রাম করছিলেন এক ঘরেই। ওনাদের নামতে দেখেই ছোটদের
রোদের কড়া উত্তাপে ঘেমে একাকার তুষারের শার্ট। শরীর মেজমেজ করছে। মাথায় যন্ত্রণার ক্ষীণ প্রলেপ। বাসার কলিংবেল কাজ করছে না। দু’তিনবার
ঘড়িতে এখন সাড়ে আটটা বাজে। ড্রেসিং টেবিলের সামনে বসে রেডি হচ্ছে সুহায়লা। আজ রাতে ওকে নিয়ে ঘুরতে যাবে তানভীর। বলেছে
কানাডিয়ান একজন লোক এগিয়ে আসেন।লোকটির মুখের চামড়া কুঁচকানো।বয়স নিশ্চয়ই অনেক।তিনি লরার উদ্দেশ্যে বলেন, — “সুইটি তুমি চেষ্টা করো।নয়তো তোমার জন্য
ইকরাম ও সহমত দিলো। কিন্তু এর মাঝেই রবিন গম্ভীর মুখে বললো,“সব রটনা, অনন্যার কথা ভুলে গেলে চলবে। আরে ফিজিক্সের টপার
পিউয়ের গাল ভিজে চুপচুপে। ঘন পাপড়ি বেঁয়ে পানি পরছে এখনও। দুরুদুরু বুক কাঁ*পে। ভেতরটা ছটফটায়। উদগ্রীব,ব্যকুল চোখদুটো সম্মুখের লম্বাচওড়া মানুষটার