তাঁর চোখে আমার সর্বনাশ [শেষ পর্ব]
ভালোবেসে, সখী, নিভৃতে যতনে আমার নামটি লিখো তোমার মনের মন্দিরে আমার পরানে যে গান বাজিছে তাহার তালটি শিখো তোমার চরণমন্জীরে […]
ভালোবেসে, সখী, নিভৃতে যতনে আমার নামটি লিখো তোমার মনের মন্দিরে আমার পরানে যে গান বাজিছে তাহার তালটি শিখো তোমার চরণমন্জীরে […]
“আমার একলা আকাশ থমকে গেছে রাতের স্রোতে ভেসে শুধু তোমায় ভালোবেসে, আমার দিনগুলো সব রং চিনেছে তোমার কাছে এসে শুধু
ঋতুরঙ্গমঞ্চে রুদ্র ভয়াল গ্রীষ্মের তিরোভাবের পর শ্যামগম্ভীর বর্ষার আবির্ভাব। ঋতুপর্যায়ের দ্বিতীয় ঋতু বর্ষা। পরিমিত বৃষ্টি হলে বর্ষার শ্যামাসুন্দরী রুপই প্রকৃতির
গতকাল রাত থেকেই দু চোখের পাতা এক করতে পারিনি আমি।বুকের ভেতরটায় দাউদাউ করে আগুন জ্বলছে আমার। ভীষণ রাগ হচ্ছে এই
আমার মরুভূমির মতোন শুঁকনো জীবনে, কেমন করে যেনো এক সমুদ্র প্রেম নিয়ে ঢুকে পরলো অভ্র! আমার অন্ধকারাচ্ছন্ন মনটাতে জ্বলজ্বল করে
সূর্য এখনো নিজেকে আরাল করে রেখেছে, কলঙ্কিনী নববধূর ন্যায়। ভোরের আলো তখনো পরিপূর্ণভাবে ফোটেনি। এখানকার আবহাওয়া দেখে বোঝার উপায় নেই,
পৃথিবীতে অজস্র রকমের অপরিপক্কতার মাঝে একটি বোধহয় ‘সিদ্ধান্তহীনতা’। এই অপরিপক্কতা শরীরের নয়, মনের এবং মস্তিষ্কের। জীবনের যেকোনো কঠিন থেকে কঠিন
সকাল থেকে আমার গুনধর দুই বন্ধু রাশিয়া,ইউক্রেনের চাইতেও সাংঘাতিক যুদ্ধ বাঁধিয়ে বসে আছে। এই নিয়ে বিপাকে পরেছি আমরা বাকি আন্তর্জাতিক
যেহেতু পুষ্পদের দাদা বাড়িতে পৌঁছাতে পৌছাঁতে আমাদের প্রায় রাত হয়ে গিয়েছিল,তা-ই আন্টি আমাদের যাওয়ার সাথে সাথেই ডিনারে বসিয়ে দেয়। কোনোরকমে
পৃথিবীর সকল অনাকাঙ্ক্ষিত ঘটনাবলীর মধ্যে একটি হচ্ছে, আগামী পরশু পুষ্পিতার বিয়ে। হুট করে পুষ্পের বিয়ের সিদ্ধান্ত নেওয়া নিয়ে প্রথমে আমরা