তোমার নামে সন্ধ্যা নামুক [শেষ পর্ব]
হঠাৎ কারও স্পর্শে ঘুম ভেঙ্গে যায় চৈতির,উঠে রিতিমত চমকে উঠে সে।তার সামনে দাঁড়িয়ে আছে হিমেল, তাও এত রাতে। চৈতি আমতা […]
হঠাৎ কারও স্পর্শে ঘুম ভেঙ্গে যায় চৈতির,উঠে রিতিমত চমকে উঠে সে।তার সামনে দাঁড়িয়ে আছে হিমেল, তাও এত রাতে। চৈতি আমতা […]
রহমান বাড়ির ড্রয়িং রুমে বসেছে বড় সড় সমাবেশ তাও সেটা নিশা আর ইশান কে নিয়ে। তানিয়া এসে নিজের মায়ের সাথে
পুরো বাড়িতে অতিথিদের যাওয়া আসা লেগেই আছে, সকাল থেকে রিসেপশনে পুরো দায়িত্ব নিয়েছিল হিমেল ও মাহমুদ। অবশেষে তাদের কঠোর পরিশ্রমের
বাতাসে বাতাসে জানান দিচ্ছে আজ একজন প্রেমিক পুরুষ তার শখের নারী কে অবশেষে নিজের করে পেল,কত শত অপেক্ষা শেষে ভালোবাসার
মাটিতে লুটিয়ে পড়ে আছে ফিহাদ,তার সাথে যে কয়টা লোক ছিল তাঁরাও পড়ে আছে। ওদের ঠিক সামনে দাঁড়িয়ে আছে সিফাত, হিমেল
বাড়ি ফেরার পথে হিমেল একটাও কথা বলেনি যা চৈতি কে ভীষণ ভাবে পু’ড়ায় ষ। হঠাৎ লোকটার কী হলো? এভাবে চুপ
ফুলের সুবাসে সারা বাড়ি ম ম করছে,বিয়ে বাড়ি তাই তাজা ফুল দিয়ে সাজানো হয়েছে। লাল রঙের লেহেঙ্গা পড়েছে চৈতি, ঠোঁটে
সকাল থেকে বাড়ি সাজানোর কাজ চলছে, আফতাব রহমান ও আনোয়ার রহমান মিলে খাবারের আয়োজনের দিক দেখছে।আজ গায়ে হলুদ অনুষ্ঠান মোটামুটি
ঘুটঘুটে অন্ধকার কে’টে সূচনা হয় নতুন দিনের।চারিপাশে হিমশীতল আবহাওয়া বিরাজমান।কুয়াশার আবরণে উঁকি দিচ্ছে সূর্যের আলোকরশ্মি।চোখ যত দূর যায় তাতে দেখা
আনন্দ নগর যাওয়ার ব্যবস্থা করছে সবাই,যেহেতু আনোয়ারা সিদ্দিক একবার বলে দিয়েছেন তাহলে যেতেই হবে। আফতাব রহমান রুম্পা কে সব জানিয়ে