তোমার নামে সন্ধ্যা নামুক [পর্ব-১৪]
আকাশী রঙের ড্রেস পড়েছে চৈতি, দেখতে মনে হচ্ছে কোনো মেঘ কন্যা ভুল করেই হয়ত চলে এসেছে।অপলক দৃষ্টিতে তাকিয়ে আছে হিমেল, […]
আকাশী রঙের ড্রেস পড়েছে চৈতি, দেখতে মনে হচ্ছে কোনো মেঘ কন্যা ভুল করেই হয়ত চলে এসেছে।অপলক দৃষ্টিতে তাকিয়ে আছে হিমেল, […]
বিছানায় উল্টো হয়ে শুয়ে আছে সিফাত,আরুহী এসে জানালার পর্দা সরিয়ে দিতেই এক চিলতে রোদ এসে সিফাতের মুখশ্রীতে পড়ে।নাক মুখ কুঁ’চকে
সুন্দর আবহাওয়া, মাঝে মাঝে রোদের দেখা পাওয়া যাচ্ছে আবার মাঝে মাঝে মেঘের আড়ালে লুকিয়ে পড়ছে সূর্য মামা,এই শীত কাল প্রায়
ফুলে ফুলে ভরে উঠেছে বাড়ির চারপাশে,এই শীতে সবচেয়ে বেশী ফুল ফুটে আর ইয়া বড় ফুলের বাগান যদি বাড়ির সাথে থাকে
শীত কালে বাঙালিদের একটা স্বভাব, সকালে উঠে সবার জন্য গরম গরম খিচুড়ি সাথে মাংস এবং নানা রকম পিঠেপুলি তো আছেই।
কুয়াশায় পুরো ঢাকা ডেকে গেছে,আকাশ জুড়ে আজকে আর সূর্য উঠেনি। সূর্য মামার দেখে নেই ঠিক তেমনি আজকে চৈতির মনের আকাশেও
বিয়ে করবি আমাকে?ট্রাস্ট মী তোকে সুখে রাখব,তোর কখনও ভালোবাসার কমতি হবে না।’ তুফা কে নিতে এসেছিল চৈতি, আজকে নিশা ওদের
বিকেল সাড়ে তিনটার দিকে হিমেল তুফা আর চৈতি, তিনজনে মিলে শপিং এ বের হয়। বাতাস বইছে ঠান্ডার মধ্যে এই বাতাস
কোচিং থেকে এসে বিছানায় গা এলিয়ে দিয়েছিল চৈতি,তারই মধ্যে এত খারাপ একটা স্বপ্ন দেখবে ভাবেনি তাও আবার হিমেল ভাই কে
শীত কালে বিকেলে ঠান্ডাটা একটু বেশীই পড়ে, তবুও এই ঠান্ডার মধ্যে গায়ে জ্যাকেট জড়িয়ে স্কুলের সামনে দাঁড়িয়ে আছে সুঠামদেহী সিফাত।