প্রণয় প্রহেলিকা [পর্ব-৩২ ]
দিগন্তকে দেখতেই ধারা উলটো দিক হাটা দেবার প্রস্তুতি নিলো। শান্ত আগ্নেয়গিরির লাভা আবারোও তার প্রচন্ড রুপ নেবার আগেই সরে যাওয়া […]
দিগন্তকে দেখতেই ধারা উলটো দিক হাটা দেবার প্রস্তুতি নিলো। শান্ত আগ্নেয়গিরির লাভা আবারোও তার প্রচন্ড রুপ নেবার আগেই সরে যাওয়া […]
সকলের একটাই কথা, “শেষমেশ বাচ্চার কাছেই হৃদয় হারালি?” অনল তখন গর্বের সাথে বললো, “তাহলে বুঝে দেখ আমার বউটি কতো গুণী,
মানে টা খুব সোজা, তোমার জন্য অনল কতটা যোগ্য সেটার পরীক্ষা করতে চাই আমি। বলা তো যায় না সে আমার
ধারার কপালে গভীর চুম্বন একে বললো, “এসবের ভয় আমার নেই। তবে একটা ভয় আছে। জানিস সেটা কি?” “কি?” “তোকে হারানোর
কাকভেজা হয়ে বাড়ি ভিড়তেই দরজা খুলে দিলেন সুভাসিনী বেগম। তার মুখ থমথমে। অনল কারণ শুধাতেই তিনি বললেন,“সেলিম ভাই এসেছেন”সুভাসিনীর কথাটা
দিগন্তের কথার ভোল সন্দীহান ঠেকলো। ধারাকে ঠেস মেরে যখন কথাটা বললো, তখন ই বন্ধুমহলের উত্তেজনা বাড়লো। ধারার ভ্রু কুচকে এলো,
এক নিঃশ্বাসে কথাটা বলে নতমস্তক দাঁড়িয়ে রইলো ধারা। অনলের রাগ উগরানোর অপেক্ষা করতে লাগলো সে। কিন্তু তেমন কিছুই ঘটলো না।
অনল একটু সময় নিয়ে বললো, “আপনি যে মিথ্যে কথা বলে এখানে ঢুকেছেন কেউ না জানুক আমি জানি। ওই ছিনতাই এর
ধারা রীতিমতো রাগে ফুসছে। তার চোখ মুখ রক্তিম বর্ণ ধারণ করলো। অনল মুগ্ধ নজরে তার বউ কে দেখলো কিছুসময়। তারপর
দীপ্ত তৃপ্তি নিয়ে চটপটিটা খেলো। একটু ঝাল বটে, কিন্তু ভীষণ মজা। কিন্তু ঝামেলাটা হলো এক ঘন্টা পর, যখন তার পেট