প্রণয় প্রহেলিকা [পর্ব-২২]
কপালে উষ্ম ঠোঁটের আলতো পরশ বুলিয়ে নরম স্বরে বললো, “আবারো ম’র’লাম আমি, আবারো হারলাম। তবে এই মৃ’ত্যুতে যে জন্মের শান্তি, […]
কপালে উষ্ম ঠোঁটের আলতো পরশ বুলিয়ে নরম স্বরে বললো, “আবারো ম’র’লাম আমি, আবারো হারলাম। তবে এই মৃ’ত্যুতে যে জন্মের শান্তি, […]
মাহির কথাটা শেষ না হতেই দিগন্তের আগমণ ঘটলো। ছুটে এসে বলল, “কুইজ ক্যান্সেল, অনল স্যারের শরীর খারাপ” কথাটা কর্ণপাত হতেই
ধারা বিস্মিত কন্ঠে বললো, “কেনো?” এবার একটু থামলো অনল। মিনিট দুয়েক চুপ করে থাকলো। তারপর মুখ গোল করে একটা উত্তপ্ত
এর মাঝেই কলিংবেলের শব্দ শোনা গেলো। এশা তখনই ছুটে গেলো সদর দরজায়। দরজা খুলতেই অবাক হলো সে। একজন মধ্যবয়স্ক যুবক
ধারা সবটুকু খাবার অনলকে খাওয়িয়ে দিলো। আর অনল বিনা অভিযোগে খেয়েও নিলো। ধারা বেশ অবাক হলো, কারণ অনল একটি বার
ইকরাম ও সহমত দিলো। কিন্তু এর মাঝেই রবিন গম্ভীর মুখে বললো, “সব রটনা, অনন্যার কথা ভুলে গেলে চলবে। আরে ফিজিক্সের
ইকরাম ও সহমত দিলো। কিন্তু এর মাঝেই রবিন গম্ভীর মুখে বললো,“সব রটনা, অনন্যার কথা ভুলে গেলে চলবে। আরে ফিজিক্সের টপার
চোখ বুজে গান শুনছিলো অনল। ধারা মুখে হাত দিয়ে অপলক নয়নে তাকিয়ে আছে অনলের দিকে। পড়ন্ত বিকেলের সূর্যের কিরণে প্রিন্স
চকলেটটি এগিয়ে মৃদু কন্ঠে বললো, “দোস্তো, সরি। আসলে সব কিছু এমন ভাবে হয়েছে আমি বুঝতে পারছিলাম না। রাগ করিস না”
ধারা কিছু বলার পূর্বেই মাহি বিস্মিত কন্ঠে প্রশ্ন করে বসলো, “অনল ভাই এর রুমে ধারা থাকে?” “ওমা, স্বামীর ঘরে স্ত্রী