প্রণয় প্রহেলিকা [পর্ব-১২]
একটা সময় ফোনটা রিসিভ হলো। ধারা আতঙ্কিত কন্ঠে বললো, “অনল ভাই, আমি ধারা। আমরা মার্কেটে আটকা পড়েছি। প্লিজ তাড়াতাড়ি আসো। […]
একটা সময় ফোনটা রিসিভ হলো। ধারা আতঙ্কিত কন্ঠে বললো, “অনল ভাই, আমি ধারা। আমরা মার্কেটে আটকা পড়েছি। প্লিজ তাড়াতাড়ি আসো। […]
ধারা কার কথা ছেড়ে কার কথার উত্তর দিবে বুঝে উঠতে পারলো না। তখন ই অনল বলে উঠলো, “বিয়ে তে এসেছো,
এর মাঝে ঘটলো আরেক বিপদ। বরের পেট খারাপ, সে শুধু বাথরুমে যাচ্ছে আর আসছে। হলুদ লাগাবার জন্য ও বসতে পারছে
ফুচকার অর্ডার দিতে একটু দূরেই এলো অনল। সে ধারার প্রশ্নের উত্তরটি হয়তো দিতে পারতো কিন্তু ইচ্ছে হলো না তার। সঠিক
একটা সোনালী কার্ড বের করলো ব্যাগ থেকে প্লাবণ। সুভাসিনীকে এগিয়ে দিয়ে বললো, “আগামী শুক্রবার আপনাদের দাওয়াত আন্টি। সবাই আসবেন৷ ছোট
একটা সময় ফোনটা রিসিভ হলো। ধারা আতঙ্কিত কন্ঠে বললো, “অনল ভাই, আমি ধারা। আমরা মার্কেটে আটকা পড়েছি। প্লিজ তাড়াতাড়ি আসো।
ধারা কার কথা ছেড়ে কার কথার উত্তর দিবে বুঝে উঠতে পারলো না। তখন ই অনল বলে উঠলো, “বিয়ে তে এসেছো,
এর মাঝে ঘটলো আরেক বিপদ। বরের পেট খারাপ, সে শুধু বাথরুমে যাচ্ছে আর আসছে। হলুদ লাগাবার জন্য ও বসতে পারছে
ফুচকার অর্ডার দিতে একটু দূরেই এলো অনল। সে ধারার প্রশ্নের উত্তরটি হয়তো দিতে পারতো কিন্তু ইচ্ছে হলো না তার। সঠিক
একটা সোনালী কার্ড বের করলো ব্যাগ থেকে প্লাবণ। সুভাসিনীকে এগিয়ে দিয়ে বললো, “আগামী শুক্রবার আপনাদের দাওয়াত আন্টি। সবাই আসবেন৷ ছোট