বন্ধ দরজা [শেষ পর্ব]
দুহাতে মাথার দুপাশে ধরে বসে আছে তানভীর। ডান পায়ের বৃদ্ধাঙ্গুলটা ফ্লোরে গোল করে ঘুরাচ্ছে। মুখোমুখি বসে আছেন মিতা এবং তার […]
দুহাতে মাথার দুপাশে ধরে বসে আছে তানভীর। ডান পায়ের বৃদ্ধাঙ্গুলটা ফ্লোরে গোল করে ঘুরাচ্ছে। মুখোমুখি বসে আছেন মিতা এবং তার […]
ঘড়িতে এখন সাড়ে আটটা বাজে। ড্রেসিং টেবিলের সামনে বসে রেডি হচ্ছে সুহায়লা। আজ রাতে ওকে নিয়ে ঘুরতে যাবে তানভীর। বলেছে
এক ঘন্টা যাবৎ তানভীরের ফোনে ট্রাই করছে সুহায়লা। ফোন বারবার ওয়েটিংয়ে পাচ্ছে সে। এত কার সাথে বলছে ও? ফোনটা কিছুক্ষন
পরদিন বিকালে সাড়ে তিনটার দিকে সাদমান বাসার সামনের দোকানে ঢুকেছে মোবাইলে ফ্লেক্সিলোড করতে। দোকানে ঢুকে দেখে তানভীরও সেখানে এসেছে মোবাইলে
মাগরিবের আযান দিয়েছে দশ মিনিট আগে। জুতো বাহিরে রেখে ঘরে ঢুকছে সুহায়লা। মা আর সাবা ড্রইং রুমে বসে আছে। সুহায়লাকে
দুপুরে খেয়ে বিছানায় শুয়ে আছে সুহায়লা। গতকাল সন্ধ্যায় তানভীর ওকে বাবার বাড়ি দিয়ে গেছে। রাতে ডিনার সেড়েই চলে গেছে সে।
তিনদিন পর…….সুহায়লা কিছুক্ষন আগেই হসপিটাল থেকে ফিরে এসেছে। কপালের সেলাইগুলো কেঁটে দেয়া হয়েছে। তানভীরও ছিলো সাথে। ঘরে ফিরেই মহানন্দে লাগেজ
আসাদের চেম্বারে দাঁড়িয়ে আছে ফাহিম। সুহায়ালার কপালের স্টিচ টা ছিঁড়ে গেছে। সুতাগুলো কাঁটছে আসাদ। তানভীর পাশেই দাঁড়িয়ে আছে। ওর মুখ
ঘড়িতে সাড়ে এগারোটা বাজে। পাশাপাশি শুয়ে আছে তানভীর সুহায়লা। সুহায়লা ফেইসবুক চালাচ্ছে আর তানভীর কপালে হাত দিয়ে চোখ বন্ধ করে
সকালে চোখ মেলে সুহায়লা দেখতে পেলো তানভীর ওর মাথার কাছে ফ্লোরে বসে আছে। খাটের উপর রাখা দুহাতের উপর নিজের থুতনিটা