বন্ধ দরজা [পর্ব-২৪]
দুইঘন্টা আগে সুহায়লাকে খাবার আর মেডিসিন খাইয়ে দিয়েছে তানভীর। কিছুক্ষন বাদেই মেয়েটা ঘুমিয়ে গেছে। ওই দুই ঘন্টা সে কিছুক্ষন রুমে […]
দুইঘন্টা আগে সুহায়লাকে খাবার আর মেডিসিন খাইয়ে দিয়েছে তানভীর। কিছুক্ষন বাদেই মেয়েটা ঘুমিয়ে গেছে। ওই দুই ঘন্টা সে কিছুক্ষন রুমে […]
রাত সাড়ে আটটার দিকে সুহায়লার পায়ে ড্রেসিং করে দিচ্ছে তানভীর। মাথা নিচু করে পায়ের দিকে তাকিয়ে আছে। সুহায়লা চুপচাপ বসে
পরদিন সকালে ভার্সিটি গিয়েছে সুহায়লা। সকালে নাস্তা সেড়ে দুজন একসাথেই বেড়িয়েছিলো। তানভীর চলে গেছে অফিসে আর সুহায়লা গেছে ভার্সিটিতে। দুপুর
বাসার কাছাকাছি এসে নিশাত তানভীরকে মেসেজ করলো পাঁচ মিনিটের মধ্যে সুহায়লা বাসায় ঢুকবে। এক এক করে খুব দ্রুত তানভীর সবকয়টা
তানভীরের ফরমায়েশ অনুযায়ী রান্না করে সোয়া একটার দিকে ড্রাইভারকে দিয়ে অফিসে খাবার পাঠিয়ে দিলো সুহায়লা। তানভীর বলে গিয়েছিলো সুহায়লাকে খাবার
সকাল সাতটায় বিছানা ছেড়ে উঠে আসতে যাচ্ছিলো সুহায়লা। তানভীর ওকে পিছন থেকে আটকালো। তানভীরের চোখ এখনও বন্ধ। চোখ বন্ধ করেই
শোয়া থেকে লাফিয়ে উঠে তানভীর ফিসফিস করে বলছে, – এই মেয়ে চুপ। আমি ভুত না তানভীর। সুহায়লার এখনও বিশ্বাস হচ্ছে
ঘরে ফিরেই নয়নের কাছ থেকে চিঠি নিয়েছে তানভীর। নিজের রুমে ফিরে চিঠিটা খুললো তানভীর।চিঠি পড়ছে সে।তানভীর,দেড় বছর ঘর করেছি আমি
আটবার ফোন করার পর ফোন রিসিভ করলো ফাহিম। -” সমস্যা কি তোর? ফোন রিসিভ করছিলি না কেনো?” -” আরে মিটিংয়ে
সেইবারের যাত্রায় বেঁচে গিয়েছিলো তানভীর। টানা দুদিন আই.সি.ইউ.তে ওকে নিয়ে যমে মানুষে টানাটানি হয়েছিলো। জানে বেঁচে গেলেও সুস্থ হতে সময়