বন্ধ দরজা [পর্ব-১৪]
দিন দিন সমস্ত ধৈর্য শেষ হয়ে আসছিলো সুহায়লার। তিক্ততা তীব্র থেকে তীব্রতর হচ্ছিলো। বিশেষ করে বিয়ের দশ মাসের মাথায় শ্বশুড় […]
দিন দিন সমস্ত ধৈর্য শেষ হয়ে আসছিলো সুহায়লার। তিক্ততা তীব্র থেকে তীব্রতর হচ্ছিলো। বিশেষ করে বিয়ের দশ মাসের মাথায় শ্বশুড় […]
ফজরের নামাজের পর তানভীরের পাশে এসে শুয়ে আছে সুহায়লা। আকাশে এখনো আলোর রেখা ফুটেনি। অন্ধকারই আছে। গতরাতে তার খুব ইচ্ছে
-” ডেকেছো আম্মা?” -” হুম, দরজাটা আটকে দিয়ে আয়।” সুহায়লার মনে আতংক ছড়াচ্ছে। সাবা মায়ের পাশে বসে আছে। ওর কাছে
সুহায়লা রুমে এসে দেখে তানভীর তখনও ঘুমুচ্ছে। ঘুমন্ত অবস্থায় খুব সুন্দর দেখা যায় তানভীরকে। কত শান্ত মনে হয় ওকে। ইশশ….
খুব ভোরে ফজরের নামাজ পড়ে রুম থেকে বের হতে যাচ্ছিলো সুহায়লা। ঠিক সেই সময় নিশাতের মুখোমুখি হয়ে গেলো সে। -”
রিসিপশন পার্টি শেষ করে বাপের বাড়ি যাচ্ছে সুহায়লা। সাথে তানভীরও আছে। মুখ ফুলিয়ে অন্যদিকে তাকিয়ে বসে আছে। পিছনের সিটে বসে
সেই দুইঘন্টা যাবৎ ওরা চারজন মিলে গল্প করছে। তানভীর এর মাঝে একবার সেখানে উঁকি দিয়ে চলে আসলো। ঘরের ভিতর সে
সুহায়লার এক পাশে নিশাত আর অন্য পাশে ফাহিম বসে আছে। তার মুখোমুখি টুল নিয়ে বসেছেন ফরহাদ সাহেব। -” আম্মু তুমি
-” আমার সমস্যা কোথায় মানে? ও মানুষের সামনে তোমাকে আব্বা বলে ডাকবে এটা কেমন দেখাবে? ও যে মিডেল ক্লাস ফ্যামিলি
গুঁটিসুটি হয়ে বাথরুম থেকে বের হয়ে দাঁড়িয়ে আছে সুহায়লা। নাইট ড্রেস টা সাইজে একটু বেশিই ছোট। এত ছোট পোশাকে সুহায়লা