বাহারি স্বপ্ন [শেষ পর্ব]
পক্ষীকূজনে মুখরিত চারপাশ।আকাশটা সাদা মেঘে ভরা।মনে হচ্ছে আজ মেঘের দেশে মেলা বসেছে। সাথে শীতকালীন তাপহীন সূর্যটা খাম্বার মতো নিজ স্থানে […]
পক্ষীকূজনে মুখরিত চারপাশ।আকাশটা সাদা মেঘে ভরা।মনে হচ্ছে আজ মেঘের দেশে মেলা বসেছে। সাথে শীতকালীন তাপহীন সূর্যটা খাম্বার মতো নিজ স্থানে […]
কড়া পাহারায় মঞ্জুরিকে বিমানবন্দরের ওয়েটিং রুমে বসিয়ে রাখা হয়েছে।মঞ্জুরির চোখে মুখে বিরক্তির ছাপ স্পষ্ট।মুখে কিছু বলছে না কারণ উপস্থিত ব্যক্তিবর্গের
রাস্তার ধারে পড়ে থাকা গাছপালার আড়াল হতে ঝিঁঝি পোকার শব্দ ভেসে আসছে।শুনতে অতোটা খারাপ না লাগলেও কিছুটা ভুতুরে ভুতুরে লাগছে।
‘‘হ্যালো মা কেমন আছো?’’ কলের ওপরপাশ থেকে ভাঙ্গা ভাঙ্গা আওয়াজে উত্তর এলো,‘‘ভালো আছি বাবা।তুই ভালো আছিস তো?’’ মুখে প্রশান্তির হাসি
“ আশিন মেয়েটা সাধারণ কেউ নয়।” উৎস’র কথাটা শুনে নিহাল তাকালো।শাওন পায়ের ওপর পা তুলে বসে মোবাইলে কিসব ঘাটাঘাটি করছিলো,
তালুকদার বাড়ির পেছনে একটি বাঁশবন আছে। অসংখ্য বাঁশে ভরপুর সেই বন।অশোক তালুকদারের মেজো ভাই রুবেল তালুকদার বাঁশবনের সামনে ফুলের বাগান
রূপক ড. ইভানের কেবিনে বসে আছে।আশিনের ওপর সন্দেহের পাহাড় এখনো ধ্বসে পড়ে নি তার মস্তিষ্ক থেকে।উল্টো বৃদ্ধি পেয়েছে।এরই প্রেক্ষিতে হাসপাতালে
উচ্ছ ঢাকায় চলে গিয়েছে দু-সপ্তাহ হলো।উচ্ছ থাকাকালীন রাতে ছাদে বসে ঘন্টাখানেক গল্প দেওয়া যেতো ছেলেটার সাথে কিন্তু উৎস এখন নিঃসঙ্গতায়
আজ এক সপ্তাহ কেটে গেছে অথচ রূপক এখনও তার চাচীর খুনিকে খুজে বের করতে পারে নি।উৎসকে সন্দেহ হয়।তবে তার হাবভাব
উষা মারা গিয়েছেন, অথচ উৎস বাজারে বন্ধুদের সাথে আড্ডায় ব্যস্ত।পুরো গ্রামের আনাচে কানাচে খবরটা পৌঁছে গিয়েছে।অথচ মাতৃশোকের ছিটেফোঁটাও উৎসের মাঝে