বাহারি স্বপ্ন [পর্ব-১০]
গ্রামাঞ্চলের সবচেয়ে বেশি আকর্ষণীয় হলো পূর্ণিমা রাতে গ্রামের সরু পথ ধরে হেঁটে চলাটা।এই যেমন আশিনের খুব ভালো লাগছে।তার বাবা আর […]
গ্রামাঞ্চলের সবচেয়ে বেশি আকর্ষণীয় হলো পূর্ণিমা রাতে গ্রামের সরু পথ ধরে হেঁটে চলাটা।এই যেমন আশিনের খুব ভালো লাগছে।তার বাবা আর […]
উৎস আর উচ্ছ আজ বাড়ি থেকে বের হওয়ার মতো কোনো কায়দা দেখছে না।এতদিন আয়েশে দিন কাটালেও আজ রেস্ট নেওয়ার ফুসরতটা
রবিন সাহেবের শরীরের অসুস্থতা এখন কিছুটা স্বাভাবিক পর্যায়ে নেমেছে।আশিন বাবার জন্য সমস্ত কাজ সেড়ে হাসপাতালে যাওয়ার জন্য রওনা দেয়। আজকাল
রিপোর্ট হাতে নিজের কেবিনে বসে আছে রূপক। একটু আগেই লাশগুলোর রিপোর্টগুলো এসেছে। তবে আশ্চর্যজনকভাবে লাশগুলোর ভেতরে বিষ পাওয়া গিয়েছে।কিন্তু লাশগুলোর
ভাইকে খুজতে খুজতে জান শেষ হয়ে যাচ্ছে উচ্ছ’র।ছোট বোন কল্পনার থেকে খবর পেয়েছে ছাদে থাকতে পারে।তাই ছাদে এসে দেখে আসলেই
ভাইকে খুজতে খুজতে জান শেষ হয়ে যাচ্ছে উচ্ছ’র।ছোট বোন কল্পনার থেকে খবর পেয়েছে ছাদে থাকতে পারে।তাই ছাদে এসে দেখে আসলেই
বিয়ে করছে না কেন?এই নিয়ে প্রতিবেশিরা আজকাল কথাবার্তা বলা শুরু করেছে আশিনকে। আশিন কিংবা রবিনের এ বিষয়ে মাথাব্যাথা না থাকলেও
গ্যারেজে জিপগাড়িটা রেখে এসে উৎস আর উচ্ছ সদর দরজা দিয়ে প্রবেশ করতেই উষা এসে পথ আটকান ছেলেদের।উচ্ছ দাঁড়িয়ে গেলেও উৎস
চেয়ারম্যান বাড়িতে আজ উৎসবের আয়োজন চলছে।উৎসব বলতে তালুকদার পরিবারের বড় মেয়েকে আজ দেখতে আসবে বিকেলে।সকলেই যে যার কাজে ব্যস্ত।তবে এসব
‘‘সাতমাসের বাচ্চা কোলে নিয়ে অসহায় হয়ে দাঁড়িয়ে ছিলাম সেদিন।সামনে আমার প্রিয়তমা স্ত্রী অফিসের এক কলিগের সাথে হেসে-খেলে কথা বলে ব্যাগপত্র