বৃষ্টি হয়ে নামো

কানাডিয়ান একজন লোক এগিয়ে আসেন।লোকটির মুখের চামড়া কুঁচকানো।বয়স নিশ্চয়ই অনেক।তিনি লরার উদ্দেশ্যে বলেন, — “সুইটি তুমি চেষ্টা করো।নয়তো তোমার জন্য […]

ক্যাম্প – ১ থেকে ৩০০ মিটার উঁচুতে ক্যাম্প – ২। ক্যাম্প – ২ থেকে আরো উঠে গেলে লোৎসে গিরিগাত্রে যেখানে

আলোচনায় সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়, ইকো এভারেস্ট এক্সপিডিশন দলটি আগামীকাল ক্যাম্প -১ এ যাবে। রাতে ওখানে থেকে পরের দিন আবার ফিরে

গ্লেসয়ারের মাঝে বেশ খানিকটা নিচু অঞ্চল, তার মধ্যে বিভোরদের তাঁবু টানানো হয়েছে। ফজলুল প্রভাস ও বিভোর-ধারার জন্য তিনটে ,শেরপা ও

বিভোর আর জিজ্ঞাসা করেনি কেনো কাঁদলো ধারা।ধারা বলতে চাইলে এমনি বলবে।আপাতত শান্ত হওয়া দরকার।বিভোর ধারার মাথায় বিলি কাটে।ধীরে ধীরে ধারা

যে যার পছন্দমতো হোটেলে এগ- চাওমিন, মিট – চাওমিন খেলো। প্রতি প্লেট ২৫০ টাকা। এরপর হোটেলে ফিরে ঘন্টা তিনেক ঘুমিয়ে,সন্ধ্যার

বিকেল নাগাদ হাঁটতে বের হয় দুজন।দুধকোশী নদীর ডান দিকে ছোট গ্রাম জোরসাল।দু-একটা হোটেল,খাওয়ার জায়গা, একটু এগিয়ে আর্মি চেকপোস্ট, দুধকোশী উপর

কাঠমান্ডু এয়ারপোর্টে নিয়মমাফিক সব কাজকর্ম সেরে ঘন্টাখানিকের মাথায় চারজন বেরোয় এয়ারপোর্ট থেকে।বেরোতেই দেখা পেলো জেম্বার।জেম্বা একজন শেরপা।জেম্বা একটি টয়োটা গাড়ি

ভারতের কর্ণাটক থেকে দেশ ফেরার আজ তিনদিন।ভোর দুপুরে দিশারি আসে।ধারা তখন রাঁধছিল।দিশারির পরনে শাড়ি।কি মিষ্টি দেখাচ্ছে।এটা সত্যি ধারার চেয়েও সুন্দরী

তিনটা পর্বত পার হওয়ার পর ওরা শীষা পর্বত বা নকল পর্বত নামক একটা সুন্দর জায়গায় এসে পৌঁছায়।সেই দৃশ্য, সেই সৌন্দর্য