বৃষ্টি হয়ে নামো

দুই সপ্তাহ পর।কর্ণাটকের মধ্যে দ্বিতীয় পর্বত শৃঙ্গ কুমার পর্বতে ট্রেকিংয়ের জন্য বের হয় দুজন।দক্ষিণ ভারতের সবচেয়ে কঠিন ট্রেক এটি।গত দুই […]

বিভোর কপাল কিঞ্চিৎ কুঁচকে সোফায় আধাশোয়া হয়ে বসে টিভি দেখছে।ধারা কিছুক্ষণ আগে লাগেজ নিয়ে ফ্ল্যাটে এসেছে।কাপড় চেঞ্জ করে বিভোরের সামনে

ওরা বগালেকের কটেজে উঠে।ফ্রেশ হয়ে দুজন খাওয়া সম্পন্ন করলো।ধারাকে খাইয়ে দেয় বিভোর।এরপর বললো, — “শুয়ে পড়ো।একটু ঘুমানোর চেষ্টা করো।কাল ভোরেই

বিভোরের প্রত্যেকটি শিরা-উপশিরা প্রস্তুত যুদ্ধের জন্য।ভয়ংকর ভঙ্গি নিয়ে ছুরি শক্ত হাতে ধরেছে।যে তাঁবুর ভেতরে ঢোকার চেষ্টা করবে সেই রক্তাক্ত হয়ে

বিভোরের প্রত্যেকটি শিরা-উপশিরা প্রস্তুত যুদ্ধের জন্য।ভয়ংকর ভঙ্গি নিয়ে ছুরি শক্ত হাতে ধরেছে।যে তাঁবুর ভেতরে ঢোকার চেষ্টা করবে সেই রক্তাক্ত হয়ে

ধারার ঘুম ভাঙে বিকেলের দিকে।ধড়ফড়িয়ে উঠে।বিভোর ব্যাগপ্যাক কাঁধে নেয়।এরপর কোমরের সাথে ব্যাগপ্যাকের বন্ধনী যুক্ত করে বললো, —- “এক ঘন্টার মধ্যে

বাসে প্রায় মিনিট বিশেক ধরে একটা বাচ্চা কাঁদছে।বিভোর শুরু থেকেই খেয়াল করছে।একজন বৃদ্ধার কোলে বাচ্চাটি।সামনের সিটে এক জোড়া যুগল।কথা-বার্তায় বুঝা

বুকে এ কি তোলপাড়।মাঝে কি এক অদৃশ্য দেয়াল? বিভোর কয়েক সেকেন্ড যাবৎ ঠায় দাঁড়িয়ে আছে। ধারা দীর্ঘশ্বাস ছাড়ল গোপনে।বিভোর আর

এভারেস্ট।বিশ্বব্যাপী সব বয়সী মানুষের কাছে চরম উত্তেজনার মাপকাঠি।ধারা ছুটছে এভারেস্ট চড়ার উপযুক্ত হওয়ার লক্ষ্যে।উত্তেজনায় তরতর করে কাঁপছে ভেতরটা।এইতো গতকাল রাতেই

]জানুয়ারি মাসের মাঝামাঝি সময় তখন।আকাশ আগুন রাঙা।সূর্য ডুবছে ধীরে ধীরে।ধারা এক পলকে তাকিয়ে আছে সূর্যের দিকে।সূর্যের চারপাশ আগুনের গোলার মত