বৃষ্টি হয়ে নামো [পর্ব-২৬]
খোলা জানালা দিয়ে বাতাস ঢুকছে সাঁ সাঁ করে।ধারার আজ মন ভালো নেই।ঠান্ডায় হাতের পশম কাটা কাটা হয়ে আছে।তাতেও ভ্রুক্ষেপ নেই […]
খোলা জানালা দিয়ে বাতাস ঢুকছে সাঁ সাঁ করে।ধারার আজ মন ভালো নেই।ঠান্ডায় হাতের পশম কাটা কাটা হয়ে আছে।তাতেও ভ্রুক্ষেপ নেই […]
আঙ্গুলে আঙ্গুল জড়িয়ে পাশাপাশি বসে আছে দুজন।আবহাওয়া শীতল।রিক্সা ছুটছে অজানা গন্তব্যে।ধারা মুখ তুলে বিভোরের দিকে তাকায়।বিভোর ভ্রু উঁচিয়ে প্রশ্ন করলো,——“কি?”ধারা
মেঘের আড়ালে যেমন জ্বলজ্বল করা সূর্যটা লুকিয়ে পড়ে।তেমনি ধারার হাসি লুকিয়ে পড়েছে গুমোট মুখের আড়ালে।অন্যবার বাড়ি ফিরেই বাড়িটাকে মাথায় তুলে
বিভোর রান্না শেষ করে বেডরুমে এসে দেখে ধারা কোলবালিশ জড়িয়ে ধরে পরম আবেশে ঘুমাচ্ছে।বিভোর মৃদু হেসে আলমারি খুলে শার্ট বের
বিভোর নিজের ফ্ল্যাটে নিয়ে আসে ধারাকে।দরজা খুলে বিভোর নত হয়ে কুর্ণিশ করে বিনয়ের সাথে ধারাকে বললো, ——“স্বাগতম রানী সাহেবা।” ধারা
হোটেলে ফেরার কয়েক মিনিট পূর্বে ধারা চোখ খুলে।এতক্ষণ ঘুম ছাড়া চোখ বুজে থাকাও কষ্ট!শরীর ঝিমিয়ে এসেছে।ঠান্ডায় ধারার শরীর দূর্বল।বিভোর পাঁজাকোলা
মিরিক থেকে ফেরা হয় সন্ধ্যায়।ডিনার শেষে যে যার মতো ক্লান্ত শরীর নিয়ে ঘুমে ডুবে।পরদিন ইসলামিয়া রেস্টুরেন্টে নাস্তা করার সময় সায়ন
হ্রদের ওপাড়ে এলানের দেখা মিলে।দিশারি দ্রুত সেতু হেঁটে এলানের কাছে আসে।এলান ক্যামেরায় মিরিকের সৌন্দর্য বন্দি করছিল।দিশারি চুল ঠিক করে।লাজুক হাসি
—-“বিভোর না?ওই…বিভোর,ড্রাইভার গাড়ি থামান।” বিভোর নিজের নাম শুনে পিছন ফিরে তাকায়।একটা বড় কার কাছে এসে থামে।গাড়ি থেকে নেমে আসে অপূর্ব।বিভোরের
“আপনি ব্যাগ থেকে দড়ি বের করেছেন কেনো? এতো লম্বা দড়ি ব্যাগে নিয়ে ঘুরেন কেনো?আমরা এখানে দাঁড়িয়েছি কেনো? গাছে দড়িটা বাঁধছেন