বৃষ্টি হয়ে নামো

ভারতীয় বর্ডারে ইমিগ্রেশনের যাবতীয় কাজ জনপ্রতি ১০০ রুপিতে করে নেয়।দুই বর্ডারের কার্যক্রম শেষ হলো।এবার যেতে হবে শিলিগুড়ি।রিজার্ভ ট্যাক্সিতে মোটামুটি ১ […]

রাত আট টা ত্রিশ নাগাদ তখন।ঠান্ডা হিমহিম বাতাসে সায়ন,ঊর্মি,ধারা,দিশারি বিভোরের জন্য অপেক্ষা করছে।ধারার গায়ে লেদারের ব্ল্যাক জ্যাকেট।দিশারি-ঊর্মি শাল পরেছে।তাঁরা এখন

—–“সে আর বলতে।যাবো, যাবো! অবশ্যই যাবো।”ধারার কন্ঠে খুশির ঢেউ। দিশারি উঠে বসে। বললো, ——“আচ্ছা যাবি।কাল আমার ফ্রেন্ডদের বলে দেবো।আমার সাথে

বাইরে মুষলধারে বৃষ্টি হচ্ছে।জানালার পর্দা উড়ছে।দিশারি তাড়াতাড়ি করে জানালা বন্ধ করে।তখনি কলিং বেল বেজে উঠে।নিহা ফোন টিপছিলো।দিশারি তাড়া দেয়, ——-“বসে

“বউ পালিয়েছে!” বিভোরের স্বাভাবিক কন্ঠ।যেনো এটাই হবার ছিলো।বিভোরের কথা শুনে ডাইনিং রুমে ধারার জন্য অপেক্ষা করা উপস্থিত চারজন ফ্যামিলি মেম্বার

তিক্ত মেজাজ নিয়ে বারান্দায় ইজি চেয়ারে বসে বিভোর সিগারেট টানছে একটার পর একটা।পুরো নাম মুহতাসিম মাহতাব বিভোর।সরকারি চাকরিজীবী।বাবা আর্মি ছিলেন।বর্তমানে