সেদিন ও সে [পর্ব-০৭]
পেখম এখনো বিছানায় স্তব্ধের মতো বসে আছে। নওশিরের মাঝে তেমন কোনো হেলদোল নেই। সেও পেখমের দিকে তাকিয়ে আছে নীরব দৃষ্টিতে। […]
পেখম এখনো বিছানায় স্তব্ধের মতো বসে আছে। নওশিরের মাঝে তেমন কোনো হেলদোল নেই। সেও পেখমের দিকে তাকিয়ে আছে নীরব দৃষ্টিতে। […]
এই পাহাড়টা আমার কবর হতে পারত… এখন এটাকেই আশ্রয় বানাতে চাই।” পেখম জানে সে পাখি ছিল। উড়তে পারত, স্বপ্ন দেখত।
সেদিনের পর সাতেক-বাদে পেখমকে বাসায় আনা হয়েছে। পেখম কারো সাথে কথা বলছে না, এমনকি পল্লবী বেগমের সাথেও না। সৌজন্য পেখমের
নিজের বক্তব্য টুকু শেষ করে সৌজন্যের দিকে তাকাল সৌজন্যের খালা। সৌজন্য লজ্জিত ভঙ্গিতে মাথা নিচু করে আছে। খালার কথা শুনে
সৌজন্যের মা এসেছে একটু আগে। সাথে তার খালাও। পেখমের মা হসপিটালের করিডোর থেকে দৌড়ে ঢুকলও কেবল। এসেই সৌজন্যের হাত ধরে
পেখম? এই পলক? এই মেয়ে, তাকা আমার দিকে, কি হয়েছে তোর? কথা বল।”জবাব এলো না! ভয়ে হাত পা কেঁপে উঠল
মাঝরাতে যখন টের পেলাম সৌজন্য পরকীয়ায় জড়িত, ভাগ্যের নির্মম পরিহাসে সেদিন সন্ধ্যায়-ই আমি জানতে পারি আমি প্রেগন্যান্ট। সৌজন্য বাসায় এসেই